These are public posts tagged with #চীন. You can interact with them if you have an account anywhere in the fediverse.
#আমেরিকা কেন বাংলাদেশে #গণতন্ত্র চায়?
২০০১ সালে ১/১১ এর পরে তৎকালীন ইউএস #প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ #বুশ #মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একপ্রকার ক্রুসেড ঘোষণা করেন।
যদিও হামলায় অভিযুক্ত ১৯ জনের মধ্যে ১৭ জন সৌদি আরবের , বাকি ২ জন ইয়েমেনের #নাগরিক।
অনেকে এও বলে থাকেন #সৌদি থেকেই এর অর্থায়ন হয়েছে। যেহেতু সৌদ রাজপরিবার বহুদিন ধরেই ওয়াহাবি -সালাফি দের সাহায্য করে আসছেন।
দক্ষিণ #এশিয়া
#ইরাক, আফগানিস্তানের কথা ইতোমধ্যে জানেন। তাই আর বলছি না।
যাই হোক, সারা #বিশ্ব জুড়ে ইসলামী দলগুলো কে নিশ্চিহ্ন করার সিদ্ধান্ত নেয়।
এখন পুরো বিশ্ব কে সে একলা তান্ডব চালাতে পারবে না।
এর জন্য #মিত্র দরকার।
দক্ষিণ এশিয়ায় এই তালুকদারির দায়িত্ব দেওয়া হয় মালাউস্তান কে ।
যদিও মালাউস্তানের সাথে পশ্চিমাদের সম্পর্ক অতীতে অম্লমধুর ছিল।
কিন্তু #ইসলাম কোপানোর সাথে তাদের সাথে নেয় ।
বাংলাদেশে মালাউস্তানের জায়গীরদারি
দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ বিষয়ে মালাউস্তান /হাগুস্তানের সিদ্ধান্ত কে চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে বলে সিদ্ধান্ত হয় ।
অর্থাৎ #পশ্চিমা রা মালাউস্তানের স্বার্থকে বিবেচনা নিয়েই বাংলাদেশ বিষয়ে তাদের পদক্ষেপ নিবে ।
#বিএনপি জামায়াতের ধূলিসাৎ করার ষড়যন্ত্র
জিয়া পরিবারের সাথে মালাউস্তানের সম্পর্ক শুরু থেকেই খারাপ ছিল।
সাথে #জামায়াত। যেহেতু জামায়াত ইসলামপন্থী ও কট্টর ভারত বিরোধী এবং পাকিস্তানের সাথে ভালো সম্পর্ক চায়।
তাই মালাউস্তানিরা তাদের নিশ্চিহ্ন করার সিদ্ধান্ত নেয়।
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সাথে সাথে গোয়েন্দা সংস্থা গুলো র উপর আইএসআই এর প্রভাব বেড়ে যায় ,এটা সত্যি কথা।
নিশ্চিহ্ন করার পদক্ষেপ
জঙ্গি জঙ্গি খেলা, #রাজাকার, মুক্তিযুদ্ধের #চেতনা এইসব বোগাস কাল্পনিক কিছু জিনিস সামনে নিয়ে আসে।
যদিও অদ্যবধি, নবী রাসুল দের যুদ্ধ ব্যতীত খুব অল্প যুদ্ধ ই পাওয়া গেছে। যেখানে ধর্ষণ, গনহত্যা হয় নি।
এদিক দিয়ে #খ্রিষ্টান সোভিয়েত রা জার্মান দের, বৌদ্ধ জাপান চীনাদের, কিংবা হিন্দু মারাঠারা হিন্দু বাঙালি দের ছাড় দেয় নি।
যার যে সময় শক্তি ছিল সে অন্যদের শোষন করেছে। কিন্তু দুনিয়ার সব দোষ চাপানো হয় পাকদের উপর।
৩ লক্ষ কে ৩০ লক্ষ বানিয়ে ভারত থেকে আজব কাহিনী বাজারে ছাড়া হয়। সবগুলো র ভিলেন আবার কোন মাওলানা অথবা পীর ।
বিএনপির ভুল সিদ্ধান্ত
বিএনপি শুরুতে জামায়াত কিংবা ইসলামী স্ট দের রক্ষা করার পদক্ষেপ নেয় নি।
এর কারণ হতে পারে #তারেক রহমান ও #খালেদা #জিয়া কে নিস্ক্রিয় করে ফেলা।
র এজেন্ট দের ফাঁদে পড়া। কিংবা বিএনপি তে বামেদের ডুকে পড়া
ড. কামালের #ফাঁদ
২০১৮ সালে নির্বাচনে ভারত ও আওয়ামী লীগ কাজে লাগায় এক বাটপার কামাল কে । এবং বাঙ্গু পোগতিশীল ড। জাফরুল্লাহ চৌধুরী কে ।
যদিও জাফরুল্লাহ মানুষ হিসেবে খারাপ না । কিন্তু #ইসলামী স্ট দের প্রতি তার বিরূপ দৃষ্টিভঙ্গি অজানা নয়।
বিএনপি কে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় তাদের ৭০-৮০ টা আসন দেওয়া হবে। ২০২৩-২৪ সালে শেখ হাসিনা নির্বাচন করবেন না।
বিএনপি ফাঁদে পড়ে যায়।
#শেখ #মুজিব ভারত থেকে ফেরার সময় পকেটে করে এক সংবিধান নিয়ে আসেন।
সেটা কে ঘষামাজা করে নিজের নামে চালান কামাল।
তার যোগ্যতা বলতে ১৯৭৩ সালে শেখ মুজিবুরের ছেড়ে দেওয়া আসনে ভোট ডাকাতির মাধ্যমে জিতা।
নিজের মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন এক ইহুদী র কাছে ।
#চীন #রাশিয়া, এরদোয়ান ও ইরানের উত্থান ও আমেরিকার টনক নড়া
যার শুরু আছে, তার শেষ ও আছে।
আফ্রিকান মাগুর ওবামা প্রশাসন দেশে দেশে আরব বসন্ত নামে গনতন্ত্রপন্হীদের নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র করে ।
এর মূল উদ্দেশ্য ছিল নতুন বোতলে পুরাতন মদ ঢেলে আবার পরিবেশন করা।
কিন্ত সবসময় ত এক দ্বান্ধামি কাজে লাগে না।
সেই পরিকল্পনায় পানি ঢেলে এক ব্রিলিয়ান্ট মিলিটারি কমান্ডার কাসেম সোলাইমানী।
এককথায় #ইয়েমেন , সিরিয়া ও লেবানন থেকে পশ্চিমাদের বিতাড়িত করতে ভূমিকা পালন করেন।
রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ ও আমেরিকার টনক নড়া
অবশেষে ২২ ফেব্রুয়ারি ,২০২২ সালে #রাশিয়া #ইউক্রেন আক্রমণ করে।
আমেরিকা এবার ও মনে করেছিল সেই পুরনো ট্যাগ ও ডায়লগ দিয়ে সবাইকে এক কাতারে আনবে ।
কিন্তু এসবের কিছুই ঘটে নি। মুসলিম বিশ্ব, আফ্রিকা, ল্যাটিন #আমেরিকা কেউ না।
না রাশিয়া কে ফাঁদে ফেলে কুপোকাত করা যায় নি। বরং ইউরোপ কুপোকাত হচ্ছে।
তাই এবার সে তার অনেক পুরনো ভুল সংশোধন করছে ।
দক্ষিণ এশিয়ায় #ওয়ার #অন টেররের সমাপ্তি
অবশেষে ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ সালে ট্রাম্প প্রশাসন তালিবদের সাথে চুক্তি করে ওয়ার অন টেররের #সমাপ্তি টানেন হয় , যার আনুষ্ঠানিক সম্পন্ন হয় ১ সেপ্টেম্বর, ২০২১।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
উন্নত বিশ্বের #বিচারব্যবস্থা কেমন? বাংলাদেশে কি রকম বিচারব্যবস্থা চালু হলে আইনের #সুশাসন #প্রতিষ্ঠা হবে?
বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের বিচারব্যবস্থার #তুলনা :
১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর #বিশ্ববিদ্যালয়ে বাসরঘর সাজিয়ে প্রতিরাতে একজন ছাত্রীকে ধর্ষন করা হতো, এভাবে একশত ধর্ষন করার পর #বিশ্ববিদ্যালয়ে #মিষ্টি বিতরণ করে #উল্লাস করেছিলো #ক্ষমতাসীন
দলের #সোনার ছেলে "#জসিমউদদীন মানিক" এরও একটা বিচার হয়েছিলো, তবে #ফাঁসি হয় নি।
.
দিবালোকে রামদা দিয়ে #রাস্তায় প্রকাশ্যে খাদিজাকে কুপিয়ে তার মাথা কয়েকভাগ করে সিলেটের #বদরুল,
খাজিদার ভাগ্য ভালো মরতে মরতে বেঁচে গেছে।
বদরুলেরও একটা #বিচার হয়েছে, তবে খুব বেশি হয় নি।
.
২০১৮ সালে #বগুড়ায় বানারিপাড়ায় মা-মেয়েকে
একসাথে ধর্ষন করে মাথা #নেড়ি করে দেয় #প্রভাবশালী তুফান, তুফানেরও একটা #বিচার হয়েছে, তবে #ফাঁসি
হয় নি।
.
#সংরক্ষিত এলাকা #কুমিল্লা #ক্যান্টনমেন্ট এর ভিতরে #তনুকে #ধর্ষন করার পর হত্যা করা হয়, কে বা কারা জড়িত তা কিন্তু #গোয়েন্দা বাহিনী ভালো করেই জানে, কিন্তু তনুর #ধর্ষনকারী কেউ #গ্রেফতার হয় নি।
.
৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ নোয়াখালীর #সুবর্ণচরে দিনের বেলা যুবতি মেয়ের সামনে তার মাকে দল বেঁধে #ধর্ষণ করার পর প্রহার করা হয়, ১৭ কোটি #মানুষ এর সাক্ষী,
#ধর্ষক রুহুল আমীনের ফাঁসির দাবি উঠলেও,
#ফাঁসি কিন্তু হয় নি।
.
কিছুদিন আগে ঢাকার এক #আবাসিক এলাকায়
৭ বছরের #শিশুকে ধর্ষণ করার পর শ্বাসরুদ্ধ করে
#হত্যা করা হয়, #ধর্ষক আটক, তবে তারও কিন্তু #ফাঁসি হবে না।
.
গত কয়েকবছর আগে দেখলাম ৩ বছরের শিশুর
যৌনাঙ্গ ব্লেড দিয়ে কেটে ধর্ষন করে হত্যা করা হয়,
সেই ধর্ষকও গ্রেফতার হয়েছে, তবে #ফাঁসি কিন্তু হয় নি।
.
এভাবে আরো কতো #ধর্ষণ হচ্ছে মা বোনেরা তার হিসাব রাখে কে? ধর্ষকরা #জেলে যায় ঠিকই,
কিন্তু #ক্ষমতার দাপট খাটিয়ে আবার বেরিয়ে আসে।
.
আমরা ধর্ষকের #ফাঁসি চাই সবাই, কিন্তু দেশে কি সেই আইন আছে?
ধর্ষকের #শাস্তি জনসম্মুখে #মৃত্যুদন্ড মাত্র তিন চারটা দিয়ে দেখুন, ধর্ষনতো দূরের কথা, কোনো মায়ের দিকে চোখ তোলে তাকানোর সাহস পাবে না কোন #কুলাঙ্গার।
{ধর্ষনের সাজা}
#আমেরিকা: ধর্ষিতার বয়স ও ধর্ষনের মাত্রা দেখে ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড ।
#রাশিয়া: ২০ বছর সশ্রম কারাদন্ড।
#চীন: কোনো ট্রায়াল নেই, মেডিকেল পরীক্ষার পর মৃত্যুদন্ড ।
#পোল্যান্ড: হিংস্র বুনো শুয়োরের খাঁচায় ফেলে মৃত্যুদন্ড ।
#মধ্যপ্রাচ্য আরব দুনিয়া: শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করা পর্যন্ত পাথর ছুড়ে মৃত্যু, ফাঁসি, হাত পা কাটা, যৌনাঙ্গ কেটে অতি দ্রুততার সাথে মৃত্যুদন্ড দেওয়া ।
#সৌদি আরব: শুক্রবার জুম্মা শেষে জনসম্মক্ষে শিরচ্ছেদ!
#দক্ষিন আফ্রিকা: ২০ বছরের কারাদন্ড।
#মঙ্গোলিয়া: ধর্ষিতার পরিবারের হাত দিয়ে মৃত্যুদন্ড দিয়ে প্রতিশোধ পুরণ ।
#নেদারল্যান্ড: ভিন্ন ভিন্ন সাজা ।
#আফগানিস্তান: ৪ দিনের ভিতর গুলি করে হত্যা ।
#মালয়শিয়া: মৃত্যুদন্ড।
-: প্রতিবাদ
-: ধর্না
-: তদন্ত
-: কয়েকসদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন
-: সমঝোতার চেষ্টা
-: #ঘুষ দেওয়া
-: প্রভাবশালীদের লোক
-: ধমক-চমক
-: মেয়েটির চরিত্র নিয়ে গবেষণা
-: #বোরকা পরে ছিলো কি না?
-: সংবাদমাধ্যমে আলোচনার আসর
-: রাজনীতি করন
-: জাতি নির্ধারণ
-: জামিন
-ফের ধর্ষন
-:মেয়েটির #আত্মহত্যা
হুম এটাই আমাদের বাংলাদেশ বিচারব্যবস্থা
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
একটি ব্যতিক্রমী বাঙালি প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস।
তার নাম হল সাধনা ঔষধালয়,ঢাকা। আজকের দিনে বড় বেমানান এই #প্রতিষ্ঠান।
দোকান বন্ধ। অথচ কর্মচারীদের এখনও বসিয়ে বসিয়ে মাহিনা দেয়। সারা ভারতবর্ষে একটি বিরল ঘটনা।
আজ ফিরে দেখা সেই #ইতিহাস।
১৯০৫ সাল বঙ্গভঙ্গ।
চারিদিকে তখন স্বদেশি আন্দোলনের জোয়ার।
বিদেশি পণ্য বয়কট কর।
দেশিয় শিল্প গড়ে তুলতে নেমে পড়লেন একদল উদ্যোগী #বাঙালি #যুবক।
একের পর এক দেশিয় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠল।
এইচ বোসের কলের গান,কেশতেল, দেলখোশ সুবাস, সি কে সেনের জবাকুসুম, বেঙ্গল পটারি,বেঙ্গল গ্লাস ফ্যাক্টরি, পি এম বাকচির কালি, সুগন্ধি, মোহিনী মিলের কাপড়ের #কারখানা,সেন রেলের #সাইকেল কারখানা এবং আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের #বেঙ্গল #কেমিক্যাল আরো কত #শিল্প।
আর এই পথ ধরে এক #বাঙালি #যুবক গড়ে তুললেন ঢাকায়, সাধনা ঔষধালয়।
নাম তার যোগেশচন্দ্র ঘোষ।
সেই আমলে #কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নের এম এ।
ভাগলপুরে অধ্যাপনার চাকরি ছেড়ে #মাস্টারমশাই আচার্য পি সি রায়ের অনুপ্রেরণায় গড়ে তুললেন আয়ুর্বেদ ঔষধের #কারখানা।
তার নাম হল #সাধনা #ঔষধালয় ঢাকা।
অচিরেই এই প্রতিষ্ঠানের নাম সারাভারতে ছড়িয়ে পড়ল।
#সুভাসচন্দ্র বসু, #শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই প্রতিষ্ঠানের #ওষুধ ব্যবহার করতেন।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জ্বর হলেই এই প্রতিষ্ঠানের ওষুধ খেতেন।
সেইসময় প্রায় চারশোর বেশি শাখা ভারতে ছড়িয়ে পড়েছিল।
পণ্য রফতানি হত #আমেরিকা, #চীন, #ইরাক, #ইরান, আফ্রিকার দেশে।
এবার এল সেই দিন! ১৯৭১ সাল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ।
যোগেশচন্দ্র পরিবারের সকলকে কলকাতায় পাঠিয়ে দিলেন।
শত বলা সত্বেও #বাংলাদেশ ছেড়ে গেলেন না।
বললেন, মরলে এখানেই মরবো।
তবু এদেশ ছেড়ে কোথাও যাবো না।
ফলে যা হবার হল।
১৯৭১ সালের এপ্রিল মাস।
সশস্ত্র খান সেনেরা কারখানায় এলো।
গুলি করে খুন করল যোগেশচন্দ্র ঘোষকে।
তবু #ফ্যাক্টরি বন্ধ হল না।
কারণ সাধনা ঔষধালয়ের প্রডাক্টের চাহিদা তখনও ভারতজুড়ে।
একশো তিরিশটা #দোকান চলছে ভারতে।
কলকাতায় তিরিশটা #শাখা।
দাক্ষারিস্ট,চ্যবনপ্রাশ, সারিবাদি সালসা, জ্বরের #ওষুধ,বিউটি ক্রিম আরো কত প্রডাক্টের তখনও হেভি ডিমান্ড।
৮০ সাল পর্যন্ত #কোম্পানি চার কোটি টাকা লাভ করেছে।
তারপর ২০০৮ থেকে ২০১২ কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায় আধুনিকীকরণের অভাবে।
অনেক দোকান তবু খোলা ছিল।
কিন্তু যোগেশচন্দ্রের অলিখিত #নিয়ম অনুযায়ী কর্মীদের #বেতন দেওয়া বন্ধ হল না।
তাদের চলবে কিভাবে?
সারা ভারতবর্ষে এই ঘটনা এক বিরল দৃষ্টান্ত।
যেখানে মালিকরা #শ্রমিক কর্মচারীদের পি এফ, গ্র্যাচুয়াটির টাকা মেরে দেয় সেখানে যোগেশচন্দ্ররা ব্যতিক্রম তো বটেই।
সব মালিক যদি এরকম হত!
এই কোম্পানির জীবিত একমাত্র বংশধর হলেন শীলা ম্যাডাম।
তিনিই #উত্তরাধিকার সূত্রে বর্তমানে কোম্পানির মালিক।
তিনি #বিবাহ করেননি।
তিনি আধ্যাত্মিকতা নিয়ে থাকেন।
এই কোম্পানির বর্তমানে কিছু দোকান এখনও খোলা আছে।
অনেক ওষুধই নেই।
বিক্রি একরকম নেই।
কর্মচারীরা বলেন আজকের দিনে ৩৪ টাকা কিংবা ৫৫ টাকায় কোন ওষুধ পাওয়া যায়?
দাম বাড়ানো দরকার।
কিন্তু শীলা ম্যাডাম অনড়।
তিনি বলেন অল্প লাভ রেখে #গরীব মানুষের পাশে একটু দাঁড়ালে ক্ষতি কি?
অত টাকা করে কী লাভ?
যতদিন পারে চলুক।
তবু টিমটিম করে জ্বলছে শতবর্ষের বেশি #প্রাচীন #সাধনা #ঔষধালয়।
এখনও #কলকাতা ও রাজ্যের বুকে দু'একটা রঙচটা সাধনা ঔষধালয়ের #বিজ্ঞাপন চোখে পড়ে,
" সাধনা #ঔষধালয়, ঢাকা" একটি #আয়ুর্বেদিক প্রতিষ্ঠান।
কালের নিয়মে একদিন হারিয়ে যাবে এই #প্রতিষ্ঠান।
শুধু জেগে থাকবে এক #দেশপ্রেমিক বাঙালির স্বপ্ন,
"সাধনা ঔষধালয়। "
শ্রদ্ধা ছাড়া আর কিবা জানাতে পারি আপনাকে যোগেশচন্দ্র ঘোষ মহাশয়।
তথ্যসূত্র
#আনন্দবাজার পত্রিকার নিবন্ধ।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী