১৯৫২ সালের দমদম এয়ারপোর্ট, কলিকাতা ।
যদিও সেই সময় #এয়ারপোর্ট বলা হত না । বলা হতো #এয়ারড্রম। এখন যেমন এত কড়াকড়ি, তখন তেমন টা ছিল না। প্লেনে চড়ার মত রাজকীয় #বিলাসিতা অধিকাংশ সাধারণ মানুষের কল্পনার বাইরে ছিল, ফলে এখনকার মত সেই সময় এয়ারপোর্টে তেমন ভিড় হতনা। হাতে গোনা কিছু মানুষ এই কল্প যাত্রার অধিকারী ছিলেন। সেই সময় #টিকিট কেটে দ্বোতলায় উঠে অনেকেই তখন #প্লেন ওড়া দেখতে যেতেন। অনেক সময় কাউকে ছাড়তে এলেও তাই করতেন। এমনকি কাউকে প্লেনে ছাড়তে এলে বা ফ্লিম স্টার থেকে বড় #রাজনীতিবিদ বা মন্ত্রীরা গাড়ী করে সরাসরি প্লেনের সিঁড়ি অবধি যাবার অনুমতি পেতেন। এটা ৮০ দশকের সময় পর্যন্ত নিয়মিত ছিল পরে ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এক সময় #বন্ধ হয়ে যায় । জানি এমন #অভিজ্ঞতা ও অনেকের আছে যারা শুধু প্লেন ওড়া দেখতে টিকিট কেটে প্রতি সপ্তাহে দমদমে যেতেন এমন কি আমিও অনেকবার গেছি । এখন যা অনেকের কাছে হাস্যকর বলে মনে হবে।
ছবির উৎসঃ সাটারস স্টক
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
@arinbasu1 @bengali_convo @masindia আরো অনেক তথ্য জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।
আসলে একটা সময় দমদমকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্লেন ওঠা নামার জন্য ব্যবহার করা হত, তাই জন্য স্ট্রীপটাকে এয়ারড্রোম বলা হত, তখনকার দিনে আজকালকার দিনের মতন প্লেন আসা যাবার জায়গায় রাত্রিবাস (সে অবশ্য এখনো হয়না), হোটেলের মত ব্যবস্থা, রেস্তোরাঁ, খাবার দাবার, জিনিসপত্র কেনাকাটার ব্যাপার ছিল না, তাই ঠিক এয়ার “পোর্ট বা বিমান বন্দর বলতে যা বোঝানো যেতে পারে, দমদমে বহুকাল সেই ব্যাপারটি ছিল না। পরে হয়েছে। অবশ্য এখনো বহু এয়ারপোর্টেই ভিউপোর্ট থাকে, বহু মানুষ এখনো প্লেন ওঠা নামা দেখতে যান। যাদের এরোপ্লেনের মডেল জমানোর শখ বা হবি, এই রকম বহু মানুষ এয়ারপোর্টের ভিউপয়েন্ট বা রানওয়ের কাছাকাছি অপেক্ষা করেন নতুন ধরণের এরোপ্লেন এলে তারা কিভাবে টেক অফ বা ল্যাণ্ড করে দেখার জন্য, বা শুধু সেইসব প্লেন চাক্ষুষ করার জন্য। ব্যাপারটা কিন্তু হাস্যকর হওয়া উচিৎ নয় :-)