These are public posts tagged with #টাকা. You can interact with them if you have an account anywhere in the fediverse.
কবিতা প্রতি পঞ্চাশ টাকা
রুদ্রের মতো একজন প্রথম সারির #কবি, একজন জনপ্রিয় কবিও, শুধুমাত্র #কবিতা লিখে জীবনযাপন করতে পারেনি এই বাংলাদেশে। প্রতিটা কবিতা বাবদ পঞ্চাশ টাকা পেতো রুদ্র। একবার সে জেদ করে কবিতার দাম বাড়াতে চেয়েছিল। দেড়শো #টাকা না দিলে কবিতা দেবে না কোন পত্রিকায়।
রুদ্রের এই মেজাজ দেখেই তাকে বয়কট করার বাতাস উঠেছিল। প্রত্যক্ষ বয়কট। দেড়শো টাকার কবিকে বাদ দিলেও তো এই দেশে শত শত কবি ও কবিতা পাওয়া যাবে। তাই রুদ্রের লেখা না ছাপিয়ে, রুদ্রকে উপেক্ষা করে অন্যান্য অনেক গৌণ্ কবিদের লেখাও ছাপতে থাকে পত্রিকাগুলো।
#পঞ্চাশ টাকার কবিতা। সিনেমার #চিত্রনাট্য ও #গান লিখে টাকা একটু বেশি পাওয়া যায় বলে সেই পথেও রুদ্র খুব দৌঁড়ঝাপ করছিল। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও খুব বেশি কাছাকাছি যেতে পারেনি।
"ভালো আছি ভালো থেকো-" গানটাও বিখ্যাত হয়েছে রুদ্রের মৃত্যুর পর। শেষ কথা, কোমরে #গামছা কিংবা ঘর্মাক্ত জামা রুদ্রও বেঁধেছিল, আমাদেরও বাঁধতে হয় মাঝেমধ্যে। #রুদ্র বেঁচে গেছে, আমরা বাঁচার চেষ্টায় আছি। এই চেষ্টায় #আগুন আছে।
ছবি- রুদ্র মুহম্মদ #শহিদুল্লাহ, ১৯৮৬ সাল, মিঠেখালি, মোংলা
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
নবাবজাদি #পরিবানু
-----------------------------------
পুরান ঢাকার #নবাব পরিবারের বিদুষী সদস্যা পরিবানুর জন্ম ১৮৮৪ সালের ১ জুলাই #আহসান মঞ্জিলে।
পিতা নবাব খাজা আহসান #উল্লাহ, মাতা #কামরুন্নেসা বেগম। তিনি গৃহ শিক্ষক ও গৃহপরিচারিকার নিকট আরবি, ফারসি ও ইংরেজি শিক্ষাগ্রহণ করেন।
দৃঢ় মনোবলের অধিকারী পরিবানু ঘোড়ায় চড়াও শিখেছিলেন। পিতা নবাব আহসান উল্লাহ তাঁকে জমিদারির কাজকর্মও শেখান। তিনি এক পর্যায়ে পরিবানুকে তাঁর উত্তরাধিকারী করার #পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। কিন্তু নবাব বাহাদুরের আকস্মিক মৃত্যুতে সেটা সম্ভব হয়নি।
নবাব পরিবারের #খাজা ভোলা মিয়ার পুত্র খাজা বদরুদ্দিনের সাথে পরিবানুর #বিয়ে হয় ১৯০০ সালে। তিনি ঢাকার দিলখুশায় বাস করতেন।
১৯১৯ সালে পরিবানু ৬০ বিঘা জমিসহ #শাহবাগ বাগানবাড়ির দক্ষিণাংশ নবাব হাবিবুল্লাহর কাছ থেকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন।
এরপর থেকে তিনি ঢাকার সম্ভ্রান্ত মহিলাদের বেড়ানোর জন্য প্রতি #শনিবার বাগানটি উন্মক্ত রাখার ব্যবস্থা করেন।
এ বাগান থেকেই পরবর্তীকালে এলাকাটি পরিবাগ নামে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
১৯২৪ সালে ঢাকায় #কামরুন্নেসা গার্লস হাই স্কুল প্রতিষ্ঠা ও তার উন্নয়নে পরিবানু এবং তাঁর অপর বোনেরা মিলে লক্ষাধিক #টাকা ব্যয় করেন।
১৯৫৮ সালের ২৩ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন এবং ঢাকার বেগমবাজারের পরিবারিক গোরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হয়। গতকাল ১ লা জুলাই ছিল শুভজন্মদিন, শ্রদ্ধার্ঘ্য
তথ্যসূত্র: 'ইতিহাসের বিভিন্ন তথ্য'১ জুলাই ২০০৯।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পে এখন পর্যন্ত ব্য়য় ৫৭৯০ কোটি টাকা!
১০০০ টাকার নোটে এই পরিমাণ অর্থ চট্টগ্রামের #ড্রেনে ফেলা হলে #ড্রেন এমনিতেই ভর্তি হয়ে যেতো। কিন্তু শুধু ড্রেনটা পরিষ্কার-ই করা গেলোনা। এই অবিশ্বাস্য অংকের অর্থ-ই চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য খরচ(!) করা হয়েছে। ফলাফল?
এই বছরে জুলাই মাসে স্মরণকালের সর্বনিম্ন #বৃষ্টি হলো। আগষ্টে গেলো ৩-৪ দিন বৃষ্টি হলো তাতেই বীর চট্টলা পানির নীচে, ভেনিসের দেশীয় সংস্করণ! সকালে পানির জন্য টেক্সটাইল গেইটে বসে রইলাম ১ ঘন্টার উপর।
তুলনামূলক নিচু এলাকা বহদ্দারহাট, হালিশহর কিংবা চকবাজারের অবস্থাতো আরো ভয়াবহ।
একদিকে কানাডায় জনগণের কষ্টার্জিত ট্যাক্সের #টাকা লন্ডারিং হয়ে #বেগম পাড়া গড়ে উঠে আর অন্যদিকে সাধারণ মানুষ নর্দমার ময়লা পানিতে ডুবে কর্মক্ষেত্রে যায়। জনগণের টাকা মেরে পশ্চিমা দেশে বিলাসবহুল বাড়ি গড়ে উঠলেও
কবরে সবার জন্য সমান জায়গা-ই বরাদ্দ থাকে এটাই তাহারা ভুলে যায়।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি #কাজী #নজরুল #ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মারা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল না। অথচ #কাফন, #দাফন, গাড়িতে করে দেহ নেওয়া ও গোরস্থানে #জমি কেনার জন্য দরকার দেড়শো টাকা, সে সময়ের দেড়শো টাকা মানে অনেক টাকা। এত টাকা কোথায় পাবে। বিভিন্ন লাইব্রেরীতে লোক পাঠানো হল। না, টাকার তেমন ব্যবস্থা হয়নি। শুধুমাত্র ডি. এম #লাইব্রেরি দিয়েছিল পয়ত্রিশ টাকা। আরো অনেক টাকা বাকি। টাকা আবশ্যক।
ঘরে দেহ রেখে #কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। #প্রকাশক শর্ত দিল। এই মুহূর্তে কবিতা লিখে দিতে হবে। তারপর #টাকা।
কবি মনের নীরব কান্না,যতনা লিখে দিলেন কবিতায়
"ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে
আমার গানের বুলবুলি
করুন চোখে বেয়ে আছে
সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
দেশে পেট্রোল মজুদ আছে ১৩ দিনের, অকটেন ১১ দিনের— এই শিরোনামে দ্য ডেইলি স্টার বাংলা এক প্রতিবেদন প্রকাশ করার কিছুক্ষণ পর সরিয়ে ফেলছে।
#আল #জাজিরা এক প্রতিবেদনে লিখেছে, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল এর কাছে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েছে। জাপানের কাছে ঋণ চেয়েছে ১ বিলিয়ন ডলার।
কার্ব মার্কেটে আজকে প্রতি ডলারের জন্য গুণতে হয়েছে ১১৪ টাকা। দেশের ব্যাংকগুলোকে #বিদ্যুৎ খাতে ২৫ শতাংশ ও জ্বালানি খাতে ২০ শতাংশ ব্যয় কমানোর নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এইতো মাত্র এক সপ্তাহে আগে চট্টগ্রামের ইউরিয়া সার #কারখানা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের সবচেয়ে বড়ে ইউরিয়া সারকারখনা জামালপুরের যমুনায়ও বন্ধ হওয়ার পথে।
গত দুই মাসে আড়ং এর দুধের দাম বেড়েছে লিটার প্রতি ১৫ টাকা। প্রতি ২ লিটার পানির বোতলে #দাম বেড়েছে ৫ টাকা। এছাড়া তেল, সাবানসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ১০ শতাংশ থেকে শুরু করে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কোন কোন পণ্যের দাম পূর্বের মূল্যের দিগুণ হয়েছে। ইলেকট্রনিক #যন্ত্রপাতি দাম বেড়েছে দিগুণ। লোডশেডিং-এর এক সপ্তাহের মধ্যে ফ্যানের দাম দিগুণ হয়ে গেছে।
বাংলা রেস্তোরাঁগুলোতে আগে যে পরোটা, রুটির দাম ছিলো ৫ টাকা তা এখন ১০ টাকায় খেতে হচ্ছে। টাকা এখন কাগজ হওয়ার পথে। তাই নয় কী!
একাধিক মেগা প্রকল্পের খরচ বেড়েছে ১০ শতাংশের বেশি। গত কয়েক বছরে বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে আকাশচুম্বী। দুর্নীতি আর বিদেশে অর্থ পাচার হয়েছে কয়েক হাজার কোটি #টাকা। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বার্ষিক নিট বিদেশি ঋণ গ্রহণের (গৃহীত ঋণ থেকে পরিশোধ বাদ দিয়ে) পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৯১০ কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে ২০ গুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ কোটি টাকা। ঋণ গ্রহণের পরিমাণ ২০ গুণ বাড়লেও পরিশোধের পরিমাণ বেড়েছে মাত্র দ্বিগুণ। অর্থাৎ প্রতিবছর বছর বিশাল অঙ্কের ঋণের বোঝা দেশের অর্থনীতির ওপর চাপছে। মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের জন্য ১৪০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেয়া হয়েছে।
এই মেগা প্রকল্পের জন্য নেয়া বৈদেশিক ঋণের বেশির ভাগের গ্রেস পিরিয়ড শেষ হবে আগামী বছরের মাঝামাঝিতে। তারপর থেকে কিস্তিতে বিশাল অংকের টাকা সুদসহ প্রতি বছর পরিশোধ করতে হবে। শুধু রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের জন্যই কেবল ২০২৩ সাল থেকে বছরে ৫৬৫ মিলিয়ন ডলার সুদ (মূল ঋণ বাদে) দিতে হবে।
এই মুহূর্তে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ আছে ৩৯ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলে (ইডিএফ) বিনিয়োগ করা সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলার বাদ দিলে থাকে ৩২ বিলিয়ন ডলার সামথিং। এই রিজার্ভ মুদ্রা দিয়ে আমদানি ব্যয় মিটানো যাবে ৪-৫ মাসের।
#ডেইলি স্টার #প্রতিবেদন করে আবার সরিয়ে ফেলে, প্রথম আলো এসব বুঝেও এড়িয়ে যায়, অন্যেরা সাহস পায় না প্রতিবেদন ছাপাতে। এভাবে আর কতদিন লুকোচুরি চলবে?
#গণমাধ্যম এড়িয়ে গেলে যাক, যাঁরা এসব বুঝেন, জানেন। তারা লেখালেখি করেন। অন্যেকে জানান দেশের বর্তমান অবস্থা। এ #দেশ আমাদের প্রত্যকের। শ্রীলঙ্কা হলে আমাদের ভোগতে হবে, আবার সিঙ্গাপুর হলেও আমরাই আরামে থাকবো!
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
#দুঃখ কাকে বলে এর প্রায় সবই #কবিগুরু পেয়েছিলেন এক জীবনে। স্ত্রী মারা গেলেন কবির ৪১ বছর বয়সে। কবির ছিলো তিন মেয়ে, দুই ছেলে। #রথীন্দ্রনাথ, #শমীন্দ্রনাথ আর #বেলা, #রাণী ও #অতশী।
স্ত্রী'র পর #অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন রাণী। এরপর কলেরায় মারা গেলো #ছোট #ছেলে শমী। পুত্রশোকে কবি লেখলেন-
"আজ জোৎস্নারাতে সবাই গেছে বনে।"
কবি'র মনে হলো এই জোৎস্নায় কবি #বনে গেলে হবে না। বরং তাঁকে জেগে থাকতে হবে, যদি বাবার কথা মনে পড়ে শমী'র! যদি এসে কবিকে না পায়? তিনি লেখলেন-
"আমারে যে জাগতে হবে, কী জানি সে আসবে কবে
যদি আমায় পড়ে তাহার মনে।'
রাণীর জামাইকে পাঠিয়েছিলেন কবি #বিলেতে #ডাক্তারী পড়তে, না পড়েই ফেরত আসলো। বড় মেয়ের জামাইকে পাঠিয়েছিলেন বিলেতে, #ব্যারিস্টারী পড়তে, না পড়েই ফেরেত আসলো। ছোট মেয়ে অতশীর জামাইকেও আমেরিকায় #কৃষিবিদ্যার উপর পড়াশোনা করতে। লোভী এই লোক কবিকে বার বার #টাকা চেয়ে চিঠি দিতো। কবি লেখলেন-
"জমিদারী থেকে যে টাকা পাই, সবটাই তোমাকে পাঠাই।"
দেশে ফেরার #কিছুদিন পর ছোট মেয়েটাও মারা গেলো।
সবচাইতে কষ্টের মৃত্যু হয় বড় মেয়ের। বড় #জামাই বিলেত থেকে ফেরার পর ছোট জামাইর সাথে ঝগড়া লেগে কবির #বাড়ী ছেড়ে চলে যায়। মেয়ে বেলা হয়ে পড়েন অসুস্থ। অসুস্থ এই মেয়েকে দেখতে কবিগুরু প্রতিদিন গাড়ী করে মেয়ের বাড়ী যেতেন। কবিকে যত রকম #অপমান করার এই জামাই করতেন। কবির সামনে টেবিলে #পা তুলে সিগারেট খেতেন। তবু কবি প্রতিদিনই যেতেন মেয়েকে দেখতে। একদিন কবি যাচ্ছেন, মাঝপথেই শুনলেন বেলা মারা গেছে। কবি শেষ দেখা দেখতে আর গেলেন না। #মাঝপথ থেকেই ফেরত চলে আসলেন। হৈমন্তীর গল্প যেন কবির মেয়েরই #গল্প!
শোক কতটা গভীর হলে কবির কলম দিয়ে বের হলো -
"আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে।
তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে॥"
কবির মৃত্যু হলো অতিমাত্রায় কষ্ট সহ্য করে, প্রশ্রাবের প্রদাহে। কী কারনে যেন কবির বড় ছেলে রথীন্দ্রনাথের কাছ থেকে শেষ বিদায়টাও পাননি। দূর সম্পর্কের এক নাতনি ছিলো কবির শেষ বিদায়ের ক্ষণে।
কবি #জমিদার ছিলেন এইসব গল্প সবাই জানে। কবি'র দুঃখের এই জীবনের কথা ক'জন জানেন?
প্রথম #যৌবনে যে #গান লেখলেন, এইটাই যেন কবির শেষ #জীবনে সত্যি হয়ে গেলো-
"আমিই শুধু রইনু বাকি।
যা ছিল তা গেল #চলে, রইল যা তা কেবল ফাঁকি"
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা