@mitexleo কোনো ইন্সট্যান্স কে কি ব্লক করা আছে? ট্রান্সফারের সময় ব্লক করা ইউজার গুলো বাদ দিয়ে দেয়। ১৫০+ সলিড বাঙালি ফলোয়ার ছিল। infisec.exchange এ যাওয়ার সময় হারিয়ে গেছে।
@mitexleo 😆 😮
@mitexleo 😮 অতো লাগে না। ৫ হাজার ক্যারেক্টার ই যথেষ্ট। শুধু ভেরিফাইড আইকোন টা এড করলেই হবে। আর বাংলাদেশ ইউজার নেম টা। ইমোজি এড করতে কি রকম খরচ হয়?
@mitexleo তবে বাংলাদেশ আপাততো qoto তে থাকছে। এখানে ক্যারেক্টার আছে ৬৫ হাজার + এবং ভেরিফাইড আইকোন টা ও ইউনিক।
@mitexleo হুম সেটাই ভাল হবে।
@mitexleo @arif222@mastodon.social @bengali_convo @masindia আমি মনে করি এটা করার চেয়ে না করায় শ্রেয়। কারন আগে দর্শনধারী পরে গুন বিচারি। এড্রেস বারে কেউ bdvibes লিখে বার বার লগিন করবে না। হয় বুকমার্ক করে রাখবে নাহয় এপস ব্যবহার করবে। ইউজার নেমের সাথে বাংলাদেশ রিলেটেড কিছু না থাকলে ঝা জবর ঝা তা জবর তা। তবে যদি খরচ না হয় আর কোনো টেকনিক্যাল ইস্যু না থাকে তাহলে করা যেতে পারে।
অনেকদিন ধরে বাঙালীদের চালু করা মাস্টডন ইন্সট্যান্স খুজিতেছিলাম। অবশেষে বাংলাদেশী @mitexleo ভাই https://buddyverse.xyz/ ইন্সট্যান্স টি চালু করেছে। সবাইকে জয়েন করার জন্য অনুরোধ করছি। তবে @mitexleo ভাইকে অনুরোধ করবো ডোমেইন নেম টা বাংলা সম্পর্কিত হলে খুবই ভাল হয়।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
#ইরান, উত্তর কোরিয়া বহাল তবিয়তে ঠিকে আছে।
বাংলাদেশের ২৫% রপ্তানী যায় #আমেরিকা এবং ইউরোপে।
বাংলাদেশ টিকে আছে নর্থ-আমেরিকান এবং মধ্যপ্রাচ্যের রেমিত্যান্স এ। গত দুই মাসে প্রবাসীরা রেমিত্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দেবার কারণে বাংলাদেশের রিজার্ভ কমে ১৮ বিলিয়ন-এ ঠেকেছে।
#ইমরান খান ক্ষমতা নেবার সময় পাকিস্তানের রিজার্ভ সম্ভবতঃ ১৩ বিলিয়ন ছিল।
ইরান বিগত ৪০ বছরে তার রপ্তানীকে বড় রকমের ডাইভার্সিফাই করেছে, টেকনলজিতে সাবলম্বী হয়েছে, এবং বিশাল স্মাগলিং নেটোয়ার্ক তৈরি করেছে।
উত্তর কোরিয়ার জনসংখ্যা ক্ষুদ্র; বিগত ৫০-৬০ বছর তারা ওপেন ইনফরমেশন তারা পায়না, এবং ওদের ওখানে কোন ইন্টারনেট বা সোশ্যাল মিডিয়া নেই। ফলে উত্তর করিয়ার বাইরে কী হচ্ছে তারা কিছুই জানে না।
আমেরিকার বন্ধু জেলেনেস্কির হাল দেখুন কি হইছে।
জেলেনেস্কটিকে বসিয়েছে CIA এবং MI6; নির্বাচনের আগে ওকে দিয়ে একটি টেলিভিশন ড্রামা তৈরি করানো হয়, যেখানে তাকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট এর ভুমিকায় অভিনয় করানো হয়। পরে তাঁকে ইলেকশনে দাঁড় করানো হয়।
বাংলাদেশের সাথে ইউক্রেনের পার্থক্য হচ্ছে —
ইউক্রেনের যুদ্ধ আমেরিকার অস্ত্র বিক্রির একটি ব্যাবসা ক্ষেত্র।
রাশিয়ার অর্থনীতি এবং সামরিক ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য আমেরিকার একটি প্রোজেক্ট।
আমেরিকার জেনারেল মিলি বলেছেন যে আমেরিকান সৈন্যদের কোন রকমের ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই আমেরিকার প্রতিরক্ষা ব্যায়-এর মাত্র ৫% খরচ করে আমেরিকা রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছে — এর চেয়ে বড় লাভ আর কী হতে পারে?
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল কেন?
আমার ব্যাক্তিগত গবেষণায় যা বলে তা হচ্ছে —
১৯৬০-এর দশক থেকেই শেখ #মুজিব এবং তার চ্যালারা #সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছিল। আর, যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে কাজ করেছে ভারত।
ছয় #দফা থেকে শুরু করে ১৯৭১ পরবর্তী মুজিবের সকল রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সোভিয়েতপন্থী চিন্তাধারার ব্যাপক ছাপ পাওয়া যায়।
যেমনঃ
কম্যুনিস্ট স্টাইলে — দেশের নাম "পিপলস রিপাবলিক" রাখা
কম্যুনিস্ট স্টাইলে — এক পার্টির শাসন কায়েম করা
কম্যুনিস্ট স্টাইলে — দেশের প্রায় সকল কল-কারখানা এবং ব্যাংককে জাতীয়করণ করা
নারোদনে ওপলচিনিয়ে (Narodnoe Opolcheniye) স্টাইলে — জাতীয় রক্ষী বাহিনী নামক মিলিশিয়া বাহিনী তৈরি
সুপ্রীম সোভিয়েত (Supreme Soviet) স্টাইলে — সংসদের আইন প্রণয়ন ক্ষমতা বাতিল করে উপদেষ্টার মর্যাদা দেয়া
#শেখ জামালকে #মিলিটারী ট্রেনিং এর জন্য কম্যুনিস্ট দেশ যুগোস্লাভিয়ায় পাঠানো
… ইত্যাদি।
আমার ধারণা, এই সবের মাধ্যমে মুজিব হয় ধীরে ধীরে কম্যুনিস্ট শাসনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, অথবা, #সাদ্দাম হোসেনের বাথ পার্টির মতো এক পার্টির শাসন চালু করে আজীবন প্রেসিডেন্ট হতে চাচ্ছিলেন।
১৯৭৫ সালের মার্চের ১৫-১৮ তারিখে তার পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ সফর করার কথা ছিল। সম্ভবতঃ, এ সময় তিনি তার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের শেষ পর্যায়ে ছিলেন।
যদি তাই হয় তাহলে মুজিবকে হত্যা করার ব্যাপারে CIA (Central Intelligence Agency, USA)-এর সরাসরি হাত ছিল। আর এই কাজ করার জন্য তারা ভাড়া করেছিল খন্দকার মোশতাক সহ কিছু আর্মি অফিসারকে।
---------------------------------------
বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ইতিহাস বিশারদ এবং #বুদ্ধিজীবী ডঃ আহমদ শরীফ-এর লেখা আমার এই তত্ত্বকে সমর্থন করে।
ডঃ আহমদ শরীফ, আহমদ শরীফের ডায়েরি: ভাব-বুদ্বুদ, পৃষ্ঠাঃ ১৯৯-২০০)
শেখ #মুজিব বঙ্গবন্ধুর মর্যাদা এবং জাতির পিতার পরিচিতি নিয়ে ১০ই জানুয়ারী ১৯৭২ সনে ঢাকায় আসেন ।
শেখ মুজিব কিন্তু তাঁর দলের লোকদের নিয়ন্ত্রণে ও শাসনে অনুগত রাখতে পারলেন না। তাঁর রক্ষীবাহিনীর, তাঁর অনুচর, সহচর, সহযোগীর লুণ্ঠনে, পীড়ন নির্যাতনে, অত্যাচারে, শাসনে- শোষণে দেশে দেখা দিলো দুর্ভিক্ষ, মরল লক্ষাধিক মানুষ।
১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সনের আগস্ট মাস অবধি মুজিব শাসন হচ্ছে ত্রাসের হত্যার কাড়ার-মারার, জোর-জুলুমের, স্বৈরাচারের, দুর্ভিক্ষের, পীড়ণের, শোষণের, জবরদখল ও জবরদস্তির হৃৎকাঁপানো বীভৎস রূপের।
সম্ভবত শেখ মনিই ভাবিশত্রু তাজউদ্দীনকে মুজিবের প্রতিদন্ডী বলে মুজিবের কান-মন ভারী করে তাঁকে পদচ্যুত করিয়েছিলো। রাজত্বটাও প্রায় পারিবারিক হয়ে উঠেছিলো- সৈয়দ হোসেন, সারনিয়াবাদ, শেখ মনি, কামাল- জামাল তখন সর্বশক্তির আধার কার্যত
এ সুযোগে উচ্চাশী মুশতাক ও অন্যরা হলো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। অস্থিরচিত্ত ও অনভিজ্ঞ রাজনৈতিক নীতি আদর্শেও হলেও অস্থির। ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইঙ্গিতে তাঁর মুক্তিযোদ্ধ আওয়ামী লীগের একটি উচ্চাশী ক্ষুদ্র দল তাঁকে সপরিবার পরিজনে হত্যা করলো।
মুজিবকে যারা হত্যা করলো, তারা গোড়ায় সবাই মুজিবের অনুগতই ছিল।
শেখ মুজিবের সাড়ে তিন বছরের দুঃশাসন কিন্তু হত্যা-লুণ্ঠনের বিভীষিকা মুজিবকে গণশত্রুতে পরিণত করেছিলো। মার্কিন #যুক্তরাষ্ট্র তার #আন্তর্জাতিক
রাজনীতির স্বার্থে সে সুযোগে তাকে #হত্যা করায় সপরিবার।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
@emselimahmed @bengali_convo @masindia ভাবুন তো বাকশালের আমলে পাঠিয়েছেন। তখন কেমন লাগতো?
শুধু একবার সময়টা ভাবুন। ঈশ্বরচন্দ্রের বয়স যখন ১১ তখন ডিরোজিও মারা গেলেন, বয়স যখন ১৩ #রামমোহন রায় মারা গেলেন। এরপর নিজের জীবনকালে সমসাময়িক দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, #মধুসুদন কে পেয়েছেন, বয়সে খানিক ছোট #রামকৃষ্ণ আর #বঙ্কিম কে পেয়েছেন। সারাটা জীবন ধরে #লালন কে পেয়েছেন। পুত্রসম #বিবেকানন্দ, #রবীন্দ্রনাথ, #জগদীশ বসুকে পেয়েছেন। সারা বাংলাদেশ তখন কিরকম দ্যুতিময় বুঝতেই পারছেন। গায়ে কাঁটা দেয়।
গোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে গিয়ে লোকটা #বিধবা বিবাহ চালু করার জন্য লড়ে যাচ্ছে। রাধাকান্ত দেবরা প্রকাশ্যে আর বঙ্কিমচন্দ্রের মত লোকেরা আড়ালে আবডালে থেকে বিরোধিতা করছেন। এমনকি বড়লাট ডালহৌসিও হাত তুলে দিয়ে বলছেন “ইয়ে, মানে প্রস্তাবটা ভালো, কিন্তু শাস্ত্রে যদি কোন উল্লেখ না থাকে তবে সবাইকে চটিয়ে কি ভাবে সম্ভব ?” ভাবা যায়? কিন্তু ঈশ্বরও ছাড়বার বান্দা নন। তন্ন তন্ন করে বেদ, পুরান, সংহিতা খোঁজা শুরু হল। একেই হয়ত বলে কনভিকশন। খুঁজে পেলেন পরাশর সংহিতার একটি #শ্লোক-
“নষ্টে মৃতে প্রবরজিতে ক্লীবে চ পতিতে পতৌ
পচস্বাপতসু নারীনাং পতিরন্যে বিধয়তে”
যার বাংলা করলে মোটামুটি এরকম দাঁড়ায় “ যদি স্বামী মারা যান, সন্ন্যাস নেন, নিখোঁজ হন, সন্তান গ্রহনে অক্ষম হন, অত্যাচারী হন তবে স্ত্রী আবার বিবাহ করতে পারে”। পাশ হল বিধবা বিবাহ আইন।
বিদ্যাসাগরের ব্যাপারে বলতে গিয়ে বিবেকানন্দ বলছেন “সমগ্র উত্তর ভারতে আমার বয়সী এমন কোন মানুষ নেই যার ওপর ওনার প্রভাব পড়ে নি”।
মধুসুদন বলছেন “ তার মধ্যে প্রাচীন ভারতীয় ঋষিদের প্রজ্ঞা, পাশ্চাত্যের উদ্যম আর বাঙ্গালী মায়ের হৃদয় ছিল”।
রামকৃষ্ণ তার সাথে প্রথম আলাপেই অকপট বলে ফেলেন “এতদিন খাল, বিল, নদী দেখেছি। আজ সাগর দেখছি”।
আর রবীন্দ্রনাথের সেই অমোঘ উক্তি “ বাঙ্গালী গড়তে গড়তে বিধাতা যে কি করে একটা ঈশ্বরচন্দ্র বানিয়ে ফেললেন সেটা অতীব আশ্চর্যের”।
কি? গায়ে কাঁটা দিচ্ছে? যদি দেয়, জানবেন আপনি দলবাজিতে নেই, বিদ্যাসাগরে আছেন!
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
যেদিন প্রথম #বিজলী বাতি জ্বললো ঢাকা শহরে
অবশেষে বহুপ্রতীক্ষিত সেই ৭ই ডিসেম্বর এল। সাজসাজ সাড়া পড়ে গেল সারা শহরে। বিকাল ৫টা বাজতে না বাজতেই লোকে লোকারণ্য হয়ে গেল আহসানমঞ্জিলের আশপাশের এলাকা। নবাব আহসানউল্লার আমন্ত্রণে গণ্যমান্য অতিথিরাও এসে গেলেন আহসানমঞ্জিলে। ঐতিহাসিক এই ঘটনা উদ্বোধনের জন্য বাংলার ছোট লাট স্যার জন উডবার্নকে আগেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়াতে তার পক্ষ থেকে কলকাতা থেকে সি. ডাব্লিউ বোল্টন এসে পৌঁছালেন। ঢাকায় জ্বলে উঠল #বিদ্যুৎ #বাতি! বিজলী বাতি আবিষ্কারের তিন বছর পর ১৮৮২ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর এডিসন সাহেব সুইচ টিপে নিউ ইয়র্ক শহরের পার্ল স্ট্রিটে ৫৯ জন গ্রাহকের বাসায় বিজলী বাতি জ্বেলে দিলেন। এর উনিশ বছরের মাথায় ১৯০১ সালের ৭ই ডিসেম্বর বিজলী বাতির আলোয় ঝলমল করে উঠল আমাদের #ঢাকা শহর। অবশ্য গোটা শহরকে তখন এর আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। তবে যেটুকু হয়েছিল, তাতেই ঢাকাবাসীর আনন্দের সীমা ছিল না। কারণ বিজলী বাতির কথা তারা শুনেছে মাত্র। সেই বাতির আলো পাওয়া তখনো তাদের জন্য ছিল অকল্পনীয়।এর আগে ঢাকার রাস্তায় জ্বলত কেরোসিনের বাতি, তাও সব রাস্তায় নয়। ব্রিটেনের রাণী ভিক্টোরিয়াকে ভারত সম্রাজ্ঞী হিসাবে ঘোষণা উদযাপনের জন্য ১৮৭৭ সালে ঢাকা শহরে বিশিষ্ট নাগরিকদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি নানা উৎসব আয়োজনের অংশ হিসাবে ওয়াইজঘাটে অবস্থিত তত্কালীন ঢাকা মিউনিসিপ্যাল অফিস থেকে চকবাজার পর্যন্ত রাস্তা আলোকিত করতে একশ’টি ল্যাম্পপোস্ট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। এর এক বছর পর কমিটির সদস্যদের চাঁদায় (চাঁদার মোট পরিমাণ সাড়ে ছয় হাজার টাকা) এসব ল্যাম্পপোস্ট বসানো হয়েছিল এবং এগুলোতে লাগানো হয়েছিল ৬০টি কেরোসিনের বাতি। প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলা মিউনিসিপ্যালিটির লোক লম্বা লম্বা মই নিয়ে এসে জ্বেলে দিত এসব কেরোসিনের বাতি। বিদ্যুতের #লোডশেডিং বলে কোন শব্দের সঙ্গে পরিচিত ছিল না ঢাকাবাসী। তবে একটু জোর হাওয়া দিলে বা ঝড়-বৃষ্টি হলেই এসব বাতি নিভে গিয়ে ঘুটঘুটে অন্ধকারে তলিয়ে যেত ঢাকার সব রাস্তা-ঘাট।
১৮৮৬ সালে শোনা গেল, ঢাকার নবাব খাজা আবদুল গনিকে স্যার উপাধি দেবে #ব্রিটিশ সরকার। একথা শুনে নবাব খাজা আহসানউল্লাহ যারপরনাই খুশি হলেন। তিনি বললেন, "সদাশয় সরকার বাহাদুর যদি সত্যিই আমার পিতাকে এই ‘ইজ্জত’ প্রদান করে তবে কথা দিচ্ছি, ঢাকাবাসীদের আমি খুশি করে দেব।" সেই বছরই খাজা আবদুল গনিকে ব্রিটিশ সরকার ‘নাইট কমান্ডার অব স্টার অব ইন্ডিয়া’ উপাধি প্রদান করে। ভারতের বড় লাট লর্ড ডাফরিন ১৮৮৮ সালে ঢাকা পরিদর্শনে এসে নবাব আহসানউল্লাহর এই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কেরোসিনের সড়ক-বাতির পরিবর্তে গ্যাসের সড়ক-বাতি লাগানো কর্মসূচির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ১৮৯১ সালে নবাবের পক্ষ থেকে ঢাকা মিউনিসিপ্যাল কর্তৃপক্ষকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্যাসের বাতি লাগানোর প্রস্তাব দেয়া হয়। তবে নবাবের সেই প্রস্তাবের বাস্তবায়ন হয়নি। ১৮৯৭ সালে সে আমলে নগরীতে সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা পত্রিকা ‘ঢাকা প্রকাশে’ লেখা হয়, "আজ হইতে বারো বত্সর পূর্বে নবাব খাজা আহসানউল্লাহ ঢাকা শহরের সড়কে কেরোসিনের বাতির পরিবর্তে গ্যাসের বাতি লাগাইবার প্রতিশ্রুতি প্রদান করিয়াছিলেন। মিউনিসিপ্যাল কর্তৃপক্ষের ওপর তিনি আস্থা রাখিতে না পারায় সম্ভবত তাহার সে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হয় নাই। তবে এইবার নবাব সাহেবের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় নবাব খাজা ইউসুফ জান মিউনিসিপ্যালিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় আমরা আশা করিতেছি, তাহার সেই অবিশ্বাস দূরীভূত হইবে এবং নবাব সাহেবের সেই প্রতিশ্রুতির পূর্ণ বাস্তবায়ন ঘটিবে।"
রাস্তা #আলোকিত করার যে প্রতিশ্রুতি নবাব আহসানউল্লাহ ঢাকাবাসীকে দিয়েছিলেন, তা তিনি কখনো ভোলেননি। তাই ঢাকার রাস্তায় বিজলী #বাতি জ্বালবার জন্য ১৯০১ সালেই তিনি ঢাকা ইলেকট্রিক লাইট ফান্ড গঠন করে তাতে সাড়ে চার লক্ষ টাকা প্রদান করেন। সেই বছরই ৫ই জুলাই ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটির তত্ত্বাবধানে ‘দ্য ঢাকা ইলেকট্রিক লাইট ট্রাস্ট’ গঠন করা হয়। ট্রাস্টের পক্ষ থেকে পত্রিকায় প্রচারিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঢাকা শহরের রহমতগঞ্জ সড়ক, চকবাজার সার্কুলার রোড, মোগলটুলি রোড, নালগোলা রোড, বাবুবাজার রোড, কমিটিগঞ্জ রোড, আরমেনিয়া স্ট্রিট, ইসলামপুর রোড, আহসানমঞ্জিল রোড, পাটুয়াটুলি রোড, বাংলাবাজার রোড, ডাল বাজার রোড. ফরাশগঞ্জ, লোহারপুল রোড, দিগবাজার রোড. ভিক্টোরিয়া পার্ক, লক্ষ্মীবাজার রোড, সদরঘাট রোড. শাঁখারিবাজার রোড. জনসন রোড. নবাবপুর রোড. রেলওয়ে স্টাফকোয়ার্টার রোড. জামদানি নগর রোড ও রাজার দেউড়ি লেনে বিদ্যুত্ বাতি লাগানো হবে। ৭ ডিসেম্বর, ১৯০১। আহসানমঞ্জিল চত্বরে বানানো বিশাল মঞ্চের সবার মাঝখানে বসলেন স্যার বোল্টন, তার ডানদিকে বসলেন নবাব আহসানউল্লাহ, বামদিকে মিউনিসিপ্যালিটির কমিশনারবৃন্দ। বোল্টন সাহেব ঢাকার রাস্তায় বিদ্যুত্ বাতির ব্যবস্থা করার জন্য নবাব আহসানউল্লাহকে ধন্যবাদ জানিয়ে বললেন, "আজ থেকে ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটিরও দায়িত্ব অনেক বেড়ে গেল। ঢাকার সরু সরু রাস্তাঘাট, অপর্যাপ্ত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার সঙ্গে এই বিদ্যুত্ বাতি বড়ই বেমানান। আমরা আশা করি, মিউনিসিপ্যালিটি এ বিষয়টির দিকে নজর দেবে।" এর পরই তিনি সুইচ টিপে বিজলী বাতি জ্বেলে দিলেন। প্রথম বিজলী বাতি জ্বলল ঢাকা শহরে। বহু নগরবাসী পরম বিস্ময়ে দেখল, বিনা তেলে, বিনা গ্যাসে জ্বলছে বাতি—আরো উজ্জ্বল, আরো স্থির।
প্রাপ্তি স্বীকার: ,Bengali Umbrella.
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
সাল্লু দরবেশ নিজেই কিন্তু #ভিসা #নিষেধাজ্ঞা খেয়েছে!
হাসিনা যে সম্প্রতি আমেরিকায় জাতিসংঘে ঘুরে আসলো, হাসিনার সাথে কি ওকে দেখেছেন?
ব্যাংক থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা #ঋণ নিয়ে লন্ডনে পাচার করেছে।
ওর টাকা কিন্তু "জয় বাংলা" হয়ে গেছে!
এদিকে মিডিয়াতে গলাবাজি করে বেড়াচ্ছে!
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে শেখ #মুজিবুর রহমানের ভূমিকা কী ছিল?
শূন্য!
৭ই মার্চ স্বাধীনতার #ঘোষণা না দেবার কারণে #ছাত্রলীগ এবং জাসদ ওনার উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে বলে উনি প্রাণভয়ে ধানমন্ডির বাড়িতে নিজেই #গৃহবন্দী হয়ে থাকেন এবং #পাকিস্তান আর্মিকে বলেন যে ওনাকে যেন প্রটেকশন দেয়া হয়। ফলে #শেখ #হাসিনা সহ ওনার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার দায়িত্ব পাকিস্তান আর্মির হাতে চলে যায়।
২৫শে মার্চ রাতে #পিলখানা, রাজার বাগ #পুলিশ লাইন্স, এবং ঢাকা #বিশ্ববিদ্যালয়ে গোলযোগ শুরু হলে ওনাকে পশ্চিম পাকিস্তানে চালান দেয়া হয়। যুদ্ধের পুরো সময় উনি পাকিস্তানে কাটান এবং এই সময়ে ওনার পরিবারের নিরাপত্তা এবং ভরণপোষণের সকল #খরচ দেয় পাকিস্তান আর্মি।
রেফারেন্সঃ
Major General (Retd.) Khadim Hussain Raja; A Stranger in My Own Country : East Pakistan, 1969-1971 ॥ [Oxford University Press (Karachi)- 2012 । p. ]
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
তিনি দেখতে ক্ষুদ্র আকৃতির ছিলেন কিন্তু সমুদ্রের মতো বিশাল #জ্ঞানী ছিলেন আমাদের ড. #মুহম্মদ #শহীদুল্লাহ।
খুব বেশি না মাত্র ২৪টি #ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন। এর মধ্যে ১৮টি ভাষার ওপর তার উল্লেখযোগ্য #পাণ্ডিত্য ছিল।
উল্লেখযোগ্য ভাষাসমূহ হলো-
১। বাংলা
২। #উর্দু
৩। #ফারসি
৪। #আরবি
৫। ইংরেজি
৬। অসমিয়া
৭। ওড়িয়া
৮। মৈথিলী
৯। #হিন্দি
১০। পাঞ্জাবি
১১। গুজরাটি
১২। মারাঠি
১৩। কাশ্মীরি
১৪। #নেপালি
১৫। সিংহলি
১৬। তিব্বতি
১৭। #সংস্কৃত
১৮। পালি।
তাঁর নামেই #ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে #সাইন্স ফ্যাকাল্টির একটি #হল আছে ❝ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল❞।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
কবিতা প্রতি পঞ্চাশ টাকা
রুদ্রের মতো একজন প্রথম সারির #কবি, একজন জনপ্রিয় কবিও, শুধুমাত্র #কবিতা লিখে জীবনযাপন করতে পারেনি এই বাংলাদেশে। প্রতিটা কবিতা বাবদ পঞ্চাশ টাকা পেতো রুদ্র। একবার সে জেদ করে কবিতার দাম বাড়াতে চেয়েছিল। দেড়শো #টাকা না দিলে কবিতা দেবে না কোন পত্রিকায়।
রুদ্রের এই মেজাজ দেখেই তাকে বয়কট করার বাতাস উঠেছিল। প্রত্যক্ষ বয়কট। দেড়শো টাকার কবিকে বাদ দিলেও তো এই দেশে শত শত কবি ও কবিতা পাওয়া যাবে। তাই রুদ্রের লেখা না ছাপিয়ে, রুদ্রকে উপেক্ষা করে অন্যান্য অনেক গৌণ্ কবিদের লেখাও ছাপতে থাকে পত্রিকাগুলো।
#পঞ্চাশ টাকার কবিতা। সিনেমার #চিত্রনাট্য ও #গান লিখে টাকা একটু বেশি পাওয়া যায় বলে সেই পথেও রুদ্র খুব দৌঁড়ঝাপ করছিল। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও খুব বেশি কাছাকাছি যেতে পারেনি।
"ভালো আছি ভালো থেকো-" গানটাও বিখ্যাত হয়েছে রুদ্রের মৃত্যুর পর। শেষ কথা, কোমরে #গামছা কিংবা ঘর্মাক্ত জামা রুদ্রও বেঁধেছিল, আমাদেরও বাঁধতে হয় মাঝেমধ্যে। #রুদ্র বেঁচে গেছে, আমরা বাঁচার চেষ্টায় আছি। এই চেষ্টায় #আগুন আছে।
ছবি- রুদ্র মুহম্মদ #শহিদুল্লাহ, ১৯৮৬ সাল, মিঠেখালি, মোংলা
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
দিলকুশা
#নবাব স্যার সলিমুল্লাহ’র ভগ্নিপতি নবাব আজিম মিয়া মতিঝিলের সাধারন #বীমা ভবনের স্থানে একটি মনোহারী কুঠি নির্মাণ করেন। নবাব সাহেব এই কুঠির নাম দিয়েছিলেন #দিলকুশা। কুঠিবাড়ির ভেতরে ছিল সুদৃশ্য পুকুর। সেই পুকুরে দর্শনার্থীদের জন্য ছিল কুমির। প্রতিদিন ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দিলকুশা ভবন দর্শনে আসত পর্যটকরা। সাতচল্লিশের দেশভাগের সময় সর্বপ্রথম অবহেলার #স্বীকার হয় ঢাকার অন্যতম সেরা এই #ভবন। দিলকুশা ভবন ধ্বংস করে দিয়ে পুকুর ভরাট করে ফেলা হয়। কুঠিবাড়ির একটি প্রাচীন মসজিদ আর নবাব পরিবারের কয়েকটি কবর ছাড়া আজ আর কোথাও দিলকুশার চিহ্নমাত্র নেই। শুধু বাণিজ্যিক এলাকার তকমা নিয়ে সুউচ্চ দালানের চাপায় পড়ে আছে #ঐতিহাসিক দিলকুশা ভবন!
দিলখুশা আনন্দ ভবন, ১৮৮০
আর্কিটেক্চারাল ভিউ অব #ঢাকা গ্রন্থের ১৩ তম সংষ্করণ থেকে এই ছবিটি নেয়া হয়েছে। ছবিটি ১৮৮০ সালে তোলা।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
"সকল বাঙালী এক হও, বাংলাতেই ফেডিভার্স সাজাও"
It's an unofficial account which spread Bangla language & culture on Fediverse. All toots are collected from different place like Quora, Facebook, Newspaper, Blog etc. All Bengali people welcome who living on different place in the world.
টুট করার সময় এই গ্রুপকে মেনশান করুন(+ বাদে):
@+bengali_convo@a.gup.pe
@+masindia@a.gup.pe
https://buddyverse.xyz/ এই ইন্সট্যান্স টি বাঙালি @mitexleo ভাই চালু করেছে। এখানে সবাই জয়েন করতে পারেন।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
Old Account: @Bangladesh
Originally joined mastodon in 2019