Show newer

ফেডিভারস তো মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে, এবারে আরেকটি #Decentralised #Protocol, #Nostr নামের একটি অস্ত্রের কথা লিখছি, পড়ে দেখুন, এবং করে দেখুন। এটি হচ্ছে নস্ত্র (Nostr), সোস্যাল মিডিয়ার নবতম অস্ত্র!

ফেডিভারসে যেমন একেকটি সারভার, এদের তেমন relay | সুবিধের মধ্যে আপনার একটি মাত্র একাউন্ট তৈরী করলে সমস্ত নস্ত্র হাতের মুঠোয়, একদম ইমেলের মতন | কেউ খবরদারী করার নেই, relay আর client এর এমন সুন্দর ব্যবস্থা যে আপনি নিজে নিয়ন্ত্রণ করবেন কি দেখতে চান, কি পড়তে চান |

না আছে টুইটারের/ফেসবুকের বদমাইশি আর অ্যাডের অত্যাচার, না আছে ফেডিভারসের জটিলতা। শুধু একবার ঠাণ্ডা মাথায় এদের relay র ব্যাপারটা যদি ভেবে দেখেন, দেখবেন এ এক দারুণ ব্যবস্থা করেছে। তাছাড়া ফেডিভারসের সঙ্গে যুক্ত করতে পারবেন (এই লেখাটারই নিচের অংশ সরাসরি নস্ত্র থেকে ফেডিভারসে এসেছে | একবার ট্রাই করে দেখুন। https://iris.to তে গিয়ে একটা একাউন্ট খুলে দেখুন | তার সঙ্গে getalby.com এ একটা একাউন্ট খুলতে ভুলবেন না।

@bengali_convo

@bengali_convo

RT: https://mostr.pub/objects/1fb3be3d799f1afcf9667509b0d8b7ddbb4431c1a0cc76ba3abf8aa9f23cebe2

arinbasu  
(The following text is written in #Bengali language about account creation and use of #Nostr) ==== বাংলায়  নস্ত্র, সোস্যাল মিডিয়ার এ এক দারুণ...

একদল যাত্রী হজ্জে যাচ্ছেন, ১৯৩৪ সাল। - - - - হয়ে এরা মক্কা যেত। যখন যে দেশে দলটি পৌঁছাত তখন সে দেশের লোকেরা যোগ দিত।

@bengali_convo
@masindia
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

এক হরনে যে হাজার বানর সেনার দেখেছিল...
আজ হাজার সীতার সম্ভ্রন হরনে সেই ভারত দেখছে বীরপুবঙ্গ জীবশ্রেষ্ঠ নর গনের

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

Cyclone #Mocha will develop in the Bay of Bengal in the coming days, and is likely to strike northern #Myanmar or #Bangladesh this weekend. Currently tagged as Invest 91B by JTWC. #CycloneMocha #cyclone #weather

Tracking map here: zoom.earth/storms/91b-2023/

“মরণের কাছেই তো সবাই জীবনকে গচ্ছিত রেখে যায় এবং সেই অর্থে তো মরণের বিরাট বন্ধকি কারবার। যে জানে সে জানে মরণই পারে জীবনকে ফিরিয়ে দিতে। শুধু তার কাছ থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসাটা জানতে হয়।”

~

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

BREAKING: Mastodon "on verge of collapse", say sources speaking on condition of anonymity

In coastal Bangladesh, the days are dark and dreary,
Asma Akhter had to take a break from her minnow-fishing flurry,
Climate change is putting women’s health in a bind,
Making reproductive options harder to find,
More aid is needed if they're gonna beat this crisis so scary

#bangladesh #climatechange #reproductivehealth #women #poetry

nbcnews.com/science/environmen

১১০০ বছর, ভিয়েতনামে মন্দিরের ভগ্নাবশেষ থেকে উদ্ধার প্রাচীন শিবলিঙ্গ।

নবম শতকের । খোঁজ মিলল ভিয়েতনামে, মাই সন বা মি চত্বরের ভগ্নাবশেষে। ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ বা এএসআই-এর খননে গিয়েছে পুরানিদর্শনটি।

ভিয়েতনামের কুয়াং নাম প্রদেশের প্রাচীন এই মন্দির গত কয়েক দিন ধরেই সংস্কারপর্ব চলছে। সে সময়েই পাওয়া গিয়েছে ১১০০ বছরের প্রাচীন শিবলিঙ্গটি। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর নিজেই করে জানিয়েছেন এই খবর।

মি সেন হল প্রাচীন মন্দির প্রাঙ্গণ। সেখানে কিছু মন্দির গুচ্ছকে একসঙ্গে বলা হয় ‘চাম মন্দির’। এই ‘চাম’ এসেছে ‘’ থেকে। প্রাচীনকালে চম্পা-ই নাম ছিল মধ্য ও ভিয়েতনামের। বৃহত্তর ভারতবর্ষের পড়েছিল এই ভূখণ্ডে।

পল্লব, চোল-সহ দক্ষিণ ভারতের বিস্তীর্ণ সাম্রাজ্যের শাসকরা ছিলেন নৌবিদ্যায় । তাঁরা দীর্ঘদিন শাসন করেছেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বহু ভূভাগ। চম্পা-ও সেগুলির মধ্যে অন্যতম।

চতুর্থ থেকে চতুর্দশ শতক অবধি চম্পা ছিল দক্ষিণ ভারতীয় রাজাদের শাসনে। সে সময়ে এখানে বহু মন্দির তৈরি হয়েছিল। তার মধ্যে বেশির ভাগ মন্দিরেই উপাস্য ছিলেন বা । তাঁকে এখানে অনেক নামে করা হয়। তবে সবথেকে প্রচলিত হল ‘ভদ্রেশ্বর’।

ইন্দোনেশিয়ার বরবুদুর স্তূপ এবং কম্বোডিয়ার আঙ্কোরভাট মন্দিরের সঙ্গে তুলনা করা হয় মি সেন মন্দিরগুচ্ছকেও। ইউনেস্কোর তরফে হেরিটেজ তকমা দেওয়া হয়েছে মি সেন বা মাই সনের ক্ষেত্রকে।

দ্বিতীয় ইন্দ্রবর্মনের শাসনকালকে বলা হয় চম্পা সাম্রাজ্যের । অধিকাংশ মন্দিরই সে সময়ে তৈরি হয়েছিল। এর আগেও ছ’টি শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছিল মি সেনের চাম মন্দিরগুলি থেকে।

আরও অনেক ঐতিহাসিক ক্ষেত্রের মতো এই মন্দির গুচ্ছও কালের চলে গিয়েছিল লোকচক্ষুর অন্তরালে। বিংশ গোড়ায় আবার এর অস্তিত্বের কথা সামনে আসে অভিযাত্রী ও ইতিহাসবিদদের দৌলতে।

সে সময়ে তাঁরা এই মন্দির প্রাঙ্গণে বহু শিবলিঙ্গের অস্তিত্বের কথা বলেছিলেন। সেই ভাস্কর্যগুলিই ধীরে ধীরে এত বছর ধরে প্রকাশ্যে আনা হচ্ছে। তবে এবং জটিলতায় বিলম্ব ঘটেছে উদ্ধারকাজে। আমেরিকার সঙ্গে ভিয়েতনামের যুদ্ধেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এই ঐতিহাসিক কীর্তি।

বিদেশমন্ত্রকের তরফে সম্প্রতি বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তার অধীনে বিদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির চিহ্নকে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সেই উদ্যোগর অংশ-ই এই । এর ফলে ভারতের সঙ্গে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রাচীন যুগে কেমন ছিল, ইতিহাসের সেই অধ্যায়ের উপর নতুন করে পড়ল বলে ধারণা ইতিহাসবিদদের।

তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

কাকে বলে এর প্রায় সবই পেয়েছিলেন এক জীবনে। স্ত্রী মারা গেলেন কবির ৪১ বছর বয়সে। কবির ছিলো তিন মেয়ে, দুই ছেলে। , আর ,

স্ত্রী'র পর হয়ে মারা গেলেন রাণী। এরপর কলেরায় মারা গেলো শমী। পুত্রশোকে কবি লেখলেন-

"আজ জোৎস্নারাতে সবাই গেছে বনে।"

কবি'র মনে হলো এই জোৎস্নায় কবি গেলে হবে না। বরং তাঁকে জেগে থাকতে হবে, যদি বাবার কথা মনে পড়ে শমী'র! যদি এসে কবিকে না পায়? তিনি লেখলেন-

"আমারে যে জাগতে হবে, কী জানি সে আসবে কবে

যদি আমায় পড়ে তাহার মনে।'

রাণীর জামাইকে পাঠিয়েছিলেন কবি পড়তে, না পড়েই ফেরত আসলো। বড় মেয়ের জামাইকে পাঠিয়েছিলেন বিলেতে, পড়তে, না পড়েই ফেরেত আসলো। ছোট মেয়ে অতশীর জামাইকেও আমেরিকায় উপর পড়াশোনা করতে। লোভী এই লোক কবিকে বার বার চেয়ে চিঠি দিতো। কবি লেখলেন-

"জমিদারী থেকে যে টাকা পাই, সবটাই তোমাকে পাঠাই।"

দেশে ফেরার পর ছোট মেয়েটাও মারা গেলো।

সবচাইতে কষ্টের মৃত্যু হয় বড় মেয়ের। বড় বিলেত থেকে ফেরার পর ছোট জামাইর সাথে ঝগড়া লেগে কবির ছেড়ে চলে যায়। মেয়ে বেলা হয়ে পড়েন অসুস্থ। অসুস্থ এই মেয়েকে দেখতে কবিগুরু প্রতিদিন গাড়ী করে মেয়ের বাড়ী যেতেন। কবিকে যত রকম করার এই জামাই করতেন। কবির সামনে টেবিলে তুলে সিগারেট খেতেন। তবু কবি প্রতিদিনই যেতেন মেয়েকে দেখতে। একদিন কবি যাচ্ছেন, মাঝপথেই শুনলেন বেলা মারা গেছে। কবি শেষ দেখা দেখতে আর গেলেন না। থেকেই ফেরত চলে আসলেন। হৈমন্তীর গল্প যেন কবির মেয়েরই !

শোক কতটা গভীর হলে কবির কলম দিয়ে বের হলো -

"আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে।

তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে॥"

কবির মৃত্যু হলো অতিমাত্রায় কষ্ট সহ্য করে, প্রশ্রাবের প্রদাহে। কী কারনে যেন কবির বড় ছেলে রথীন্দ্রনাথের কাছ থেকে শেষ বিদায়টাও পাননি। দূর সম্পর্কের এক নাতনি ছিলো কবির শেষ বিদায়ের ক্ষণে।

কবি ছিলেন এইসব গল্প সবাই জানে। কবি'র দুঃখের এই জীবনের কথা ক'জন জানেন?

প্রথম যে লেখলেন, এইটাই যেন কবির শেষ সত্যি হয়ে গেলো-

"আমিই শুধু রইনু বাকি।

যা ছিল তা গেল , রইল যা তা কেবল ফাঁকি"

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

নামের এই মেয়েটা গেছে ক্যানসারে ।তার ফেসবুক আপডেটগুলো একজন করেছে। বাস্তবতা কি জিনিস, তা দেখিয়ে দিয়ে গেলো, যাবার আগে লেখা (পড়লে আপনি ধরে রাখতে পারবেন না)-

7--3--2013...

আজ আমার জীবনের সপ্তম দিন। খবরটা আমাকে দেয়ার করে নাই । সারিন আমাকে জানায় আমার লিউকেমিয়া । কিভাবে নিব ব্যাপারটা বুঝতে পারছিলাম না । আমিতো ক্যানসারকে চাই নাই । তাহলে সে কেন আসলো আমার কাছে । আমিতো অন্য কাউকে চেয়েছিলাম…যাহা তাহা চাইনা ।

13--7…2013..

পর্যন্ত স্কুলে যাওয়াও বন্ধ হল আমার.. । ব্লিডিং বেড়ে যাচ্ছে । কি অদ্ভুত । একসময় জ্বরের করে পড়ে থাকতাম । আর এখন স্কুলে যাওয়ার জন্য থাকার অভিনয় করতে হয় । পোয়েটিক জস্টিস । ক্যান্সার মনে হয় একটা মানুষের অতীতের সব খোজ খবর নিয়ে আসে । এই যে একসময় ভালো লাগত না । কিন্তু এখন যেন বৃষ্টিকেই মনে হয় । রোদ অসহ্য লাগে । রোদ আমাকে আমার অক্ষমতার কথা করিয়ে দেয় ।

22--9--2013...

আমার আমাকে দেখতে এসেছিল । ঐশি, মৌমিতা,সানি, রিয়ন । পর একটা ভালো সময় কাটালাম । কিন্তু কোথায় যেন সুরটা কেটে গেছে । আমি জানি ওরা আমায় প্রচন্ড ভালোবাসে । সানি আমার চোখের দিকে তাকাচ্ছিল না। লজ্জায় বোধহয় । সম্পর্কটা শেষ হয়েছে প্রায় তিনমাস । আমার কথা শুনে সানিই আস্তে আস্তে দূরে সরে যায় । আমি জানি ও আর মৌমিতা প্রেম করা শুরু করেছে । খারাপ লেগেছে ওরা আমাকে খোলা মনে ব্যাপারটা জানালেই পারত। সত্যি কথা শোনার অধিকার কি থাকেনা একজন ক্যন্সার রোগীর । সবাই এমন করে কেন ?

16--1--2014..

অনেকদিন লিখিনি । অনেক হয়ে গেছে । রোগটা আমাকে গ্রাস করে ফেলছে । ইদানিং সানিকে খুব মনে পড়ে । ওকে দেই ধরেনা । ক্যান্সার তো না । তবে কেন এত অবহেলা । আজকাল রিসানের সাথে কথা বলে সময় কাটে আমার। ছেলেটার সাথে আমার ফোনে । কোন শর্ত ছাড়াই ভালোবাসে আমায় । কিন্তু আমার কিছু করার নেই । একজন ক্যান্সার রোগীর কাউকে ভালোবাসার কিংবা কারো পাওয়ার নেই ।

26--1--2014....

দিয়ে বাসায় আসলাম । চুলের ব্যপারে সবসময় একটু বেশি খুত খুতে ছিলাম আমি । নতুন নতুন ব্র্যান্ডের কন্ডিশনার কিনতাম । এখন আর ওসবের প্রয়োজন হয়না । চুলই নেই, শ্যাম্পু দিয়ে কি করব । কাজের বুয়াকে বলে ড্রেসিং টেবিলটাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছি । আয়নায় তাকাতে ভালো লাগেনা । এদিকে বাবা মার মধ্যে ঝগড়া বেড়েই চলেছে দিন দিন । এই সম্পর্ক বেশিদিন টিকবে না আমি জানি । ওইদিন ঘুম ভেঙ্গে দেখি বাবা আমার পায়ের কাছে বসে কাঁদছে । ভালোবাসার বিয়ের এ কি পরিণতি । ভালোবাসার থেকে বোধহয় ক্যান্সারও ভালো…

2--2---2014...

২৬ ঘন্টা পর আমার ফিরল । রিসানের সাথে ঝগড়া করলাম অনেকক্ষন । ওর সাথে ঝগড়া করতে আমার ভালো লাগে । ঝগড়া করার কেউ থাকা লাগে জীবনে । না হলে থাকাটাই বৃথা…

13---3--2014...

গত ৪৮ ঘন্টায় আমায় নিয়ে যমে টানাটানি হয়েছে । আমি আমার সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করেছি যাতে জিতে । কিন্তু জানি শেষ পর্যন্ত জয়টা ক্যান্সারের হবে । লিখার পাচ্ছিনা… সানিকে অনেক মিস করছি । যদিও মিস করাটা না । রোগীদের কাউকে মিস করার অধিকার নেই…

25---5---2014...

এই লিখাটাই বোধহয় আমার শেষ লেখা হতে যাচ্ছে । শেষ শক্তিটুকু জমিয়ে লিখাটা লিখছি । আমার রেখে যাওয়া জিনিসের মধ্যে রিসানের ভাগে পড়েছে । ছেলেটার মধ্যে মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর প্রদত্ত ক্ষমতা আছে । ও অনেক ভালো থাকুক । লিখতে লিখতে চোখের কোণে জমে একফোটা । এই জলটা কার জন্য । জানিনা । খুব মিস করব । বাবা মাকে, আমার ছোট্ট বোনটাকে । বন্ধুদের মিস তো করবই । সানি ভালো থাকুক । স্কুলের সামনে যে মামাটা আচার করত, তাকেও অনেক মিস করব অনেক । আচ্ছা স্বর্গে কি আঁচার বিক্রি হয় । মনে হয় না । আরেকটা দিন বেঁচে থাকার শখ ছিল । আফসোস । যাহা চাই তাহা পাইনা ।

অবশেষে মে মাসের ২৭ তারিখে তার যুদ্ধটা শেষ হয।

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

রবীন্দ্রসঙ্গীত শোনা এবং গাওয়ার অনুভূতি ব্যক্ত করলেন শিল্পী সৌরভ চক্রবর্তী #rabindrajayanti #rabindranathtagore #RabindraSangeet #RabindranathThakur @bengali_convo
nagorik.net/culture/music/rabi

মেজর ডালিমের স্ত্রী নিম্মিকে কে অপহরণ করেছিল?

নিম্মিকে অপহরণ করেছিলো রেড ক্রসের , শেখ মুজিবের ডান হাত, এবং খেতাব প্রাপ্ত এবং তার দুই ছেলে।

মোস্তফার দুই ছেলে ছিলেন রহমানের ছেলে শেখ কামালের ঘনিষ্ঠ

ডালিমের অপহরণ করা হয়েছিল কেন?

১৯৭৪ সালে ঢাকা ক্লাবে মেজর ডালিমের খালাতো তাহমিনার সাথে বিয়ে হচ্ছিল রেজার। এ সময়ে এবং তার দুই ছেলে মেজর এবং নিম্মির সাথে তর্কে জড়িয়ে পড়েন।

তর্কের বিষয়ে অন্তত ২টি সংস্করণ চালু আছে —

একটি সংস্করণে বলা হয়ঃ মোস্তফার ভাই ডালিমের নিম্মির প্রতি অশালীন মন্তব্য করায় বচসার সূত্রপাত হয়। এতে মোস্তফার দুই ছেলেও জড়িয়ে পড়ে।

আরেক সংস্করণে বলা হয়ঃ বিয়েতে নিম্মি'র বাপ্পী এসেছিল কানাডা থেকে অতিথি হিসেবে। মোশ্তফার ছেলে বসেছিলেন বাপ্পীর ঠিক পেছনের সারিতে এবং সে বাপ্পীর ধরে টান দেয়। এতে বাপ্পী ক্ষিপ্ত হয়ে তাদেরকে তার পেছনের সারি থেকে সরে যেতে বলেন।

এর ফলে এবং তার দুই ছেলে আরও কয়েকজন সহ মেজর , , কর্ণেল রেজার মা, এবং ডালিমের আরও ২জন বন্ধুকে একটি মাইক্রবাসে উঠিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

নিম্মিকে অপহরণ করে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো?

গাজী গোলাম মোস্তফা এবং তার ছেলেরা প্রথমে তাদেরকে সদর দফতরে নিয়ে যায়।

তবে পরে সবাইকে শেখ মুজিবুর রহমানের বাসায় নিয়ে যায়।

পরে কী হয়েছিলো?

ডালিমকে অপহরণের খবরে বাংলাদেশ ল্যান্সার্স এর একটি দল গাজী গোলাম মোস্তফার বাড়ীটি আক্রমণ করে এবং সবাইকে করে। সারা সেনাবাহিনীর চেকপোস্ট বসানো হয় প্রতিটা গাড়ীতে ডালিমদেরকে খুঁজে উদ্ধারের জন্য।

শেষ পর্যন্ত ডাকিয়ে, তার সামনে সেখানে শেখ মুজিবুর রহমান বিষয়টি মীমাংসা করে দেন।

মেজর মুজিব উপরে ক্ষিপ্ত ছিলেন কেন?

ঘটনার জেরে কিছু বেঙ্গল ল্যান্সার্স সাময়িক বা সম্পূর্ণ চাকরি হারান। ডালিমেরও ঢাকার বাইরে পস্টিং দেয়া হয় যেটাকে তিনি শাস্তি হিসেবে দেখেন।

বেঙ্গল ল্যান্সারস এবং হক সহ জড়িত অফিসাররা অনেকেই পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আগস্ট এবং শেখ রহমানের অংশ নিয়েছিলেন।

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশের না।
রবীন্দ্রনাথ কলকাতারও না।
রবীন্দ্রনাথ সারাবিশ্বের,
তাই তো তিনি 'বিশ্বকবি'!

ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ নির্বিশেষে সব মানুষকে পঁচিশে বৈশাখের শুভেচ্ছা ♥

@bengali_convo
@masindia

চলে গেলেন সমরেশ মজুমদার 😭😭😭

“মরণের কাছেই তো সবাই জীবনকে গচ্ছিত রেখে যায় এবং সেই অর্থে তো মরণের বিরাট বন্ধকি কারবার। যে জানে সে জানে মরণই পারে জীবনকে ফিরিয়ে দিতে। শুধু তার কাছ থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসাটা জানতে হয়।”

~ সমরেশ মজুমদার

বিস্তারিত: cutt.ly/m6ikXLN

@bengali_convo
@mastindia

@shakil_prof @bengali_convo @masindia রেফারেন্স বই গুলোর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

বেঁচে থাকাটাই !

ঘুম থেকে উঠে কোলগেট পেস্ট নিলাম-তার মধ্যে !

তারপর খাইলাম- তার মধ্যে তৈরি সল্টু মিশানো!

তারপর খাইলাম - কার্বাইড দিয়ে !

তারপর নিলাম - এতে বিচির মিশানো!

তারপর বাজারে গেলাম টাটকা শাক সবজি কিনলাম-

ছিটায়ে সতেজ করা, হাইব্রিড দিয়ে ফলানো!

আর হলুদের নিলাম - লেড এবং ক্রোমাইট ক্যামিকেল মিশানো!

গরমের দিন বাসায় এসে - পারম্যাংগানেট দিয়ে লাল করা!

আম এবং লিচু বাচ্চাকে দিলাম খেতে - কার্বাইড দিয়ে পাকানো এবং দিয়ে সংরক্ষিত!

ভাত খাবো - দিয়ে সাদা করা!

মুরগী নিলাম প্লেটে- ক্রমাগত এন্টিবায়োটিক দিয়ে বড় করা!

তেলে সব - ভিতরে অর্ধেক পাম অয়েল মেশানো!

খাওয়ার পর নিলাম - দিয়ে মচমচে করা!

থাকলে সন্ধ্যায় আফযা নিলাম - ক্যামিকেল আর রং ছাড়া কোন যায়নি পরীক্ষায়!

খাইলাম - বছরের পর বছর স্টোরেজে ফরমালিন দিয়ে রেখেছিলো!

সরিষার দিয়ে মুড়ি মাখানো খাইলাম- মুড়ি ইউরিয়া দিয়ে ফুলানো আর করা এবং তেলে ঝাঁঝালো ক্যামিকাল মিশানো!

আবার একই ডবল খাইলাম!

আগেও বাদ যাবেনা। আর হরলিক্স খাইলাম- গাভীর পিটুইটারি গ্রন্থিতে দেওয়ার পর অতিরিক্ত দোওয়ানো হয়, এরপর ইউরিয়া মেরে সাদা করা হয়। আর হরলিক্সে করে ছাড়া কোন পুষ্টি পাওয়া যায়নি!

এত ভেজাল খেয়ে দু একটা না খেলে তো শরীর টিকবেনা। ৭০ ভাগ ঔষধ মান সম্মত ঔষধ তৈরি করেনা।

এইসব খাওয়ার পর ভাবতেছি, কেমনে আছি!..
মানুষের তো নাই নাই, দুর্নীতির ভিতরেও এরা দুর্নীতি করে। আসলে আমরা কেউই বেঁচে নাই।

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

Show older
Qoto Mastodon

QOTO: Question Others to Teach Ourselves
An inclusive, Academic Freedom, instance
All cultures welcome.
Hate speech and harassment strictly forbidden.