উন্নত বিশ্বের #বিচারব্যবস্থা কেমন? বাংলাদেশে কি রকম বিচারব্যবস্থা চালু হলে আইনের #সুশাসন #প্রতিষ্ঠা হবে?
বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের বিচারব্যবস্থার #তুলনা :
👉 ১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর #বিশ্ববিদ্যালয়ে বাসরঘর সাজিয়ে প্রতিরাতে একজন ছাত্রীকে ধর্ষন করা হতো, এভাবে একশত ধর্ষন করার পর #বিশ্ববিদ্যালয়ে #মিষ্টি বিতরণ করে #উল্লাস করেছিলো #ক্ষমতাসীন
দলের #সোনার ছেলে "#জসিমউদদীন মানিক" এরও একটা বিচার হয়েছিলো, তবে #ফাঁসি হয় নি।
.
👉 দিবালোকে রামদা দিয়ে #রাস্তায় প্রকাশ্যে খাদিজাকে কুপিয়ে তার মাথা কয়েকভাগ করে সিলেটের #বদরুল,
খাজিদার ভাগ্য ভালো মরতে মরতে বেঁচে গেছে।
বদরুলেরও একটা #বিচার হয়েছে, তবে খুব বেশি হয় নি।
.
👉 ২০১৮ সালে #বগুড়ায় বানারিপাড়ায় মা-মেয়েকে
একসাথে ধর্ষন করে মাথা #নেড়ি করে দেয় #প্রভাবশালী তুফান, তুফানেরও একটা #বিচার হয়েছে, তবে #ফাঁসি
হয় নি।
.
👉#সংরক্ষিত এলাকা #কুমিল্লা #ক্যান্টনমেন্ট এর ভিতরে #তনুকে #ধর্ষন করার পর হত্যা করা হয়, কে বা কারা জড়িত তা কিন্তু #গোয়েন্দা বাহিনী ভালো করেই জানে, কিন্তু তনুর #ধর্ষনকারী কেউ #গ্রেফতার হয় নি।
.
👉 ৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ নোয়াখালীর #সুবর্ণচরে দিনের বেলা যুবতি মেয়ের সামনে তার মাকে দল বেঁধে #ধর্ষণ করার পর প্রহার করা হয়, ১৭ কোটি #মানুষ এর সাক্ষী,
#ধর্ষক রুহুল আমীনের ফাঁসির দাবি উঠলেও,
#ফাঁসি কিন্তু হয় নি।
.
👉 কিছুদিন আগে ঢাকার এক #আবাসিক এলাকায়
৭ বছরের #শিশুকে ধর্ষণ করার পর শ্বাসরুদ্ধ করে
#হত্যা করা হয়, #ধর্ষক আটক, তবে তারও কিন্তু #ফাঁসি হবে না।
.
👉 গত কয়েকবছর আগে দেখলাম ৩ বছরের শিশুর
যৌনাঙ্গ ব্লেড দিয়ে কেটে ধর্ষন করে হত্যা করা হয়,
সেই ধর্ষকও গ্রেফতার হয়েছে, তবে #ফাঁসি কিন্তু হয় নি।
.
👉 এভাবে আরো কতো #ধর্ষণ হচ্ছে মা বোনেরা তার হিসাব রাখে কে? ধর্ষকরা #জেলে যায় ঠিকই,
কিন্তু #ক্ষমতার দাপট খাটিয়ে আবার বেরিয়ে আসে।
.
👉 আমরা ধর্ষকের #ফাঁসি চাই সবাই, কিন্তু দেশে কি সেই আইন আছে?
ধর্ষকের #শাস্তি জনসম্মুখে #মৃত্যুদন্ড মাত্র তিন চারটা দিয়ে দেখুন, ধর্ষনতো দূরের কথা, কোনো মায়ের দিকে চোখ তোলে তাকানোর সাহস পাবে না কোন #কুলাঙ্গার।
{ধর্ষনের সাজা}
👉 #আমেরিকা: ধর্ষিতার বয়স ও ধর্ষনের মাত্রা দেখে ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড ।
👉 #রাশিয়া: ২০ বছর সশ্রম কারাদন্ড।
👉 #চীন: কোনো ট্রায়াল নেই, মেডিকেল পরীক্ষার পর মৃত্যুদন্ড ।
👉 #পোল্যান্ড: হিংস্র বুনো শুয়োরের খাঁচায় ফেলে মৃত্যুদন্ড ।
👉 #মধ্যপ্রাচ্য আরব দুনিয়া: শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করা পর্যন্ত পাথর ছুড়ে মৃত্যু, ফাঁসি, হাত পা কাটা, যৌনাঙ্গ কেটে অতি দ্রুততার সাথে মৃত্যুদন্ড দেওয়া ।
👉 #সৌদি আরব: শুক্রবার জুম্মা শেষে জনসম্মক্ষে শিরচ্ছেদ!
👉 #দক্ষিন আফ্রিকা: ২০ বছরের কারাদন্ড।
👉 #মঙ্গোলিয়া: ধর্ষিতার পরিবারের হাত দিয়ে মৃত্যুদন্ড দিয়ে প্রতিশোধ পুরণ ।
👉 #নেদারল্যান্ড: ভিন্ন ভিন্ন সাজা ।
👉 #আফগানিস্তান: ৪ দিনের ভিতর গুলি করে হত্যা ।
👉 #মালয়শিয়া: মৃত্যুদন্ড।
👉 #বাংলাদেশে:👇
-: প্রতিবাদ🙌
-: ধর্না😉
-: তদন্ত😉
-: কয়েকসদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন
-: সমঝোতার চেষ্টা😉
-: #ঘুষ দেওয়া😛
-: প্রভাবশালীদের লোক 😉
-: ধমক-চমক 😛
-: মেয়েটির চরিত্র নিয়ে গবেষণা😰
-: #বোরকা পরে ছিলো কি না?😰
-: সংবাদমাধ্যমে আলোচনার আসর😒
-: রাজনীতি করন😡
-: জাতি নির্ধারণ😡
-: জামিন😡
-ফের ধর্ষন😯😱
-:মেয়েটির #আত্মহত্যা 😭
হুম এটাই আমাদের বাংলাদেশ বিচারব্যবস্থা 😪😪😪
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
@Renegade_GDI@mastodon.world @em @bengali_convo @masindia Interesting, you study about #Bangladesh. ❤️
এটাই পশ্চিমা দেশগুলোর ভণ্ডামি।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
আজ আমার থেকে বাংলাদেশের ইতিহাসের পাতায় স্থান হয়নি এমন এক #বীর যিনি উপমহাদেশে #ব্রিটিশ #শাসনের ভিত্তি নাড়িয়ে দিয়েছিলো তার সম্পর্কে জানতে পারেন।
ভারতের #ইতিহাসে #শের #আলিই একমাত্র ব্যক্তি যিনিই #ভারতের #গভর্নর #জেনারেলকে হত্যা করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
গভর্নর-জেনারেলকে হত্যার সময় #সাবেক #ব্রিটিশ এই #কর্মচারী হত্যার জন্য দণ্ডিত হিসাবে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে বন্দী ছিলেন।
তার বিরুদ্ধে #পারিবারিক কলহের জেরে পেশোয়ারে হায়দার নামে তার এক আত্মীয়কে হত্যা করার অভিযোগ উঠে এবং ১৮৬৭ সালের ২ই এপ্রিল মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
তিনি নিজেকে #নির্দোষ দাবি করে আপিল করেন এবং আপিলে বিচারক কর্নেল পোলেক তার সাজা কমিয়ে #শাস্তি হিসেবে #যাবজ্জীবন #কারাদন্ড দিয়ে কালা পানি বা আন্দামান ও নিকোবর #দ্বীপপুঞ্জে প্রেরণ করেন।
দিনটি ছিলো ৮ই ফেব্রুয়ারী, ১৮৭২।
খবর হয় তৎকালীন লর্ড গভর্নর-#জেনারেল #মেয়ো #হ্যারিয়েট কালা পানি দ্বীপের সানসেট পয়েন্টে #সূর্যাস্ত দেখতে আসবেন।
#শের #আলী বিশ্বাস করতেন দেশের জন্য #বড়লাটকে হত্যা করাটা স্বয়ং ঈমানী দায়িত্ব দ্বারা নির্দেশিত। তাই শের আলি গোটা দিন অপেক্ষা করে থাকেন একটি সুযোগের, এবং সন্ধ্যের দিকে সুযোগ পেয়েও যান।
#লর্ড #মেয়ো সেসময় #দেহরক্ষী বেষ্টিত থাকলেও তার উপর অতর্কিতে #ছুরিকাঘাত করেন শের আলি। যদিও তিনি দুজন সাহেবকে #হত্যা করতে চেয়েছিলেন, একজন সুপারিন্ডেন্টন্ট ও অন্যজন লর্ড মেয়ো।
তার এই হত্যা, #ব্রিটেন তথা ভারতের ব্রিটিশ শাসনের ভিত্তি নাড়িয়ে দেয়।
ফলস্বরূপ ভাইসরয় কে হত্যার বিচারে শের আলির #মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয় এবং আন্দামানের ভাইপার দ্বীপে ১৮৭৩ সালের ১১ মার্চ #ফাঁসিতে ঝুলানো হয়।
অথচ এই #বীরের #বীরত্বগাথা #ইতিহাস আজ পর্যন্ত কোন পাঠ্য বই কিংবা কোথাও লেখা নেই। উনার #ভারতবর্ষের এই অবদান #ইতিহাস থেকে চিরতরে হারিয়ে গেছে অনেকটা।
একজন গভর্নর-জেনারেলকে হত্যা করে শের আলি ব্রিটিশ #সাম্রাজ্যকে যে #স্বাধীনতার আগমনী বার্তা দিয়েছিলেন তা #ইতিহাস এবং আমাদের কাছ থেকে অনেক আগেই হারিয়ে গেছে।
হয়তো ইতিহাসে এই বীরের নাম #স্বর্ণাক্ষরে #খোদাইকৃত নয় আমাদের দেশে, #ব্রিটিশ #বিরোধী #আন্দোলনের অন্যান্য #অবদানকারীদের সাথে তার #নাম বহুল উচ্চারিত নয়, আমরা তার অবদান জানি না, তাই বলে আমাদের জন্য তার #অবদান কম হয়ে যাবে না। কারণ বীরের বীরত্বের কোনো ম্লানতা নেই।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
গ-NO-তন্ত্রের জয় হোক
#ফুলপুর শহরের নাম শুনেছেন ? হয়তো শুনেছেন তবে এর না আছে কোন ঐতিহাসিক গরিমা, না কোন বিখ্যাত ধর্মীয় স্থান। #উত্তর #প্রদেশের এই শহরটি একটি মাত্র কারণে বিখ্যাত, চার চারবার এই কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত সাংসদ হয়েছেন ভারতের #প্রধানমন্ত্রী। ১৯৫২, ৫৭ ও ৬২ তে পন্ডিত জহরলাল নেহেরু আর ১৯৭১ আর ৭৭ এ জিতে বিশ্বনাথ প্রতাপ সিং। মাঝে ১৯৬৪ আর ১৯৬৭ তে জিতেছিলেন #বিজয়লক্ষী #পন্ডিত। এনার পরিচয় দিতে হবেনা আশা করি। একটা সময়ে #সোভিয়েত #ইউনিয়নে #ভারতের #রাষ্ট্রদূত ছিলেন।
এতো গেলো পুরানো #কাসুন্দি, ২০০৪ সালে এই ফুলপুর কাকে #নির্বাচিত করে সংসদ ভবনে পাঠিয়েছিল জানেন.....?
১৯৬২ তে জন্ম মানুষটির #বাবা ছিল এলাহাবাদ শহরের এক টাঙ্গাওয়ালা। সেটা অবশ্য অপরাধ নয়, কিন্তু সেভেনে উঠেই পড়াশোনায় ইতি ঘটিয়ে যখন রেল #ইঞ্জিনের #কয়লা চুরিতে হাত পাকালো, সেটা অবশ্যই #অপরাধ। এরপর দলবল জুটিয়ে প্রকৃত #ঠিকাদারদের হঠিয়ে কমদামে কিনতে লাগলো রেলের স্ক্রাপ। মজার কথা হলো এদেশের সব বড় বড় মাফিয়াদের সাফল্যের পেছনে আছে #ভারতীয় রেলের এই ছাঁট #লোহার কারবার।
#পুলিশের খাতায় যখন প্রথম নাম ওঠে #বয়স তখন মাত্র সতেরো। দশবছরের মধ্যে পূর্ব উত্তর প্রদেশে বাহুবলী রূপে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়ে। বিচক্ষণ মানুষটি দেখলো শুধু ভয় দেখিয়ে #আমজনতাকে বাগে আনা গেলেও পুলিশকে যাবেনা, চাই রাজনীতির ছোঁয়া। ১৯৮৯ সালে এলাহাবাদ পশ্চিম কেন্দ্র থেকে প্রথমবার নির্দল প্রার্থী হয়ে #বিধানসভা ভোটে দাঁড়িয়ে জিতলো বিশাল #ভোটে । বিপক্ষে দাঁড়িয়ে ছিল সেসময় এলাহাবাদের ত্রাস শওকত ইলাহী ওরফে চাঁদবাবা। ফল বেরুনোর আগেই বেচারা খুন হয়ে যায়। খুনি কে ?? নামটা হাওয়ায় ভেসে বেড়াতে থাকে অনুমান করার জন্য বিশেষ #দক্ষতার #প্রয়োজন নেই।
ব্যাস তারপর ঐ সেভেন পাশ টাঙ্গাওয়ালার ব্যাটাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ১৯৯১ ও ৯৩ তে নির্দল আর ১৯৯৬ তে #সমাজবাদী পার্টির টিকিটে #জিতে চলে যায় লখনৌ বিধানসভা।
#দুর্নীতি ও #তোলাবাজির অভিযোগে অতিষ্ঠ হয়ে ১৯৯৮ এ মুলায়ম সিং তাকে পার্টি থেকে বের করে দেয়। ততদিনে #রাজনীতির #ময়দানে #অভিজ্ঞ মানুষটি নিজেই তৈরি করে নেয় এক রাজনৈতিক দল, নাম দেয়.... 'অপনা দল।' ২০০২ তে এই দলের টিকিটে ফের একই #বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতে পরপর পাঁচবার জেতার এক রেকর্ড তৈরি করে ফেলে মাননীয় এই বিধায়ক। যাদব কুলপতি আবার তাকে বুকে টেনে নিয়ে ২০০৪ সালে ফুলপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে টিকিট দেন। বিপুল ভোটে জিতে #ভারতের #গণতান্ত্রিক #কাঠামোর বুনিয়াদ মজবুত করে দেন এই মানুষটি। ততদিনে তার মাথায় লেগে গেছে একশোর বেশি #ফৌজদারী #মামলা, যার মধ্যে অপহরণ তোলাবাজি খুনজখম কি নেই...? বেআইনি ভাবে দখলকরা সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় সত্তর কোটি ছাড়িয়েছে।
২০১৯ সালে শেষবারের মতো ভোটে দাঁড়ায় বারাণসী কেন্দ্র থেকে। #বিপক্ষে কে ছিলেন সেটা নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না ? বিশ্বাস করতো Fear is the Key এই মতবাদে তাই প্রকাশ্য দিবালোকে #খুন করেছিল বহুজন #সমাজ পার্টির বিধায়ক রাজু পাল ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী #আইনজীবী #উমেশ পালকে। অপরাধ, সে তার ছেড়ে যাওয়া এলাহাবাদ #পশ্চিম বিধানসভা উপনির্বাচনে ভাই আসরাফকে হারিয়ে দিয়েছিল।
#পুলিশ পাহারার মধ্যে থেকেই খুন হয়ে গেল সেই আতিক আহমদ। সেই সাথে অবসান হলো গত তিন #দশক ধরে চলা ভয়ঙ্কর এক #মাফিয়া রাজের। শান্তিতে ঘুমাবে বিচার না পাওয়া হতভাগা মানুষগুলোর আত্মীয় পরিজন।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
সুন্দরী প্রতিযোগিতায় #সৌদি নারীর অংশগ্রহণ কিসের #ইঙ্গিত?
*** গত #ঈদুল #ফিতরের পরের দিন #তায়েফ গিয়েছিলাম। মাসজিদে ইবনু আব্বাস রা, এর পাশে দেখলাম মেয়েরা খোলামেলা #পোশাক পরে #চুল ছেড়ে দিয়ে দলবেঁধে রাস্তায় হাঁটতেছে। তায়েফে অনেকবার গিয়েছি, ইতোপূর্বে তা কখনো দেখিনি।
*** #মক্কার মেসফালা এলাকায় দেখলাম মাসজিদে #হারামে #জামায়াত চলাকালে রাস্তার পাশে দোকানে #খোলা ও #বেচাকেনা চলছে। যা আগে কল্পনাও করা যেত না।
*** #ক্লক #টাওয়ারে ২০২২ সালের রমজানেও দেখেছি #দোকানদারগণ #ইফতার করার পর ইকামাত শুরু হলে জামায়াতে #নামাজ পড়ার জন্য জায়নামাজ হাতে নিয়ে সামনে এগিয়ে মার্কেটের ভীতরেই নামাজে দাঁড়িয়ে যেত। কেননা হারামের জামায়াত মার্কেট পার হয়ে সকল রাস্তাও পরিপূর্ণ হয়ে যেত। এবার দেখলাম ক্লল টাওয়ারে জামায়াত চলাকালে #দোকান খোলা, জানতে চাইলে বললো- মার্কেটে মাইকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে। এখন #মাসজিদে হারামের আযানও শুনি না। জামায়াত হলেও টের পাই না।
*** ২৯ এপ্রিল-২০২৩ দেশে ফেরার সময় #জেদ্দা #সমুদ্র সৈকতে গিয়েছিলাম। দেখি, সৈকতের রাস্তায় বোরকা বিহীন অসংখ্য #নারী খোলা চুলে মাথায় #ওড়না ছাড়া চলাফেরা করছে। যা দেখে চরম বিস্মিত হয়েছি। ১৮ বছর ধরে বিভিন্ন সময় সৌদি আরব যাচ্ছি, #আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু এবার একটু বেশিই ভিন্নতা #অনুভব করলাম।
#রক্ষণশীল #সৌদি #আরবের #মেয়েরা অর্ধ #উলঙ্গ #পোশাকে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে, অর্ধ #নগ্ন অবস্থায় কালেমার #পতাকা হাতে নিয়ে কালেমার #অবমাননা করবে, ভাবতেই কষ্ট হয়।
এটাই কি এমবিএস এর #অত্যাধুনিক #সৌদি আরব তৈরির পূর্বাভাস???
ইন্না-লিল্লাহ!!
হে রব! তোমার রাছূল সা, এর পবিত্র ভূমিকে তুমি #অপবিত্র হতে দিও না। আমরা ধর্মীয় আবেশে গাম্ভীর্যপূর্ণ আগের কনজারভেটিব সৌদি আরব দেখতে চাই। আধুনিকতার নামে তাকওয়ার আবেশহীন নতুন সৌদি আরব দেখতে চাই না। দীনদারীর ক্ষেত্রে উদাহরণ দেয়ার মতো একটি দেশই তো ছিলো।
হে আরশের #মালিক! তুমি আমাদের থেকে সেটা কেড়ে নিও না।
সৌদি আরবসহ বিশ্বের সকল দেশের আলেম- ওলামাকে আমাদের কলিজার টুকরা সৌদি আরবের ব্যাপারে যথাযথ ভুমিকা রাখার তাওফিক দাও। #আমীন।
ড.আবুল কালাম আজাদ বাসার
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
এঁরা #জরাষ্ট্রিয়ান ধর্ম অনুসরন করেন যাঁরা #ভারতের প্রকৃত #সংখ্যালঘু।
মাত্র ৬০,০০০ #পার্সি ভারতে আছেন৷ #পাকিস্তানে আছেন আরও ১১০০ জন।
এঁরা #ইসলাম বিজয়ের সময় ৬৩৩ #খ্রিষ্টাব্দে ইরানে অত্যাচারিত হয়ে প্রাণ বাঁচাতে ভারতে পালিয়ে আসেন।
কিন্তু তাঁরা সর্বান্তঃকরনে #ভারতীয় সংসকৃতি ,ভাষা ও দেশকে গ্রহন করেন৷
এঁরা ভারতের #সর্বাপেক্ষা সম্পদশালী #সম্প্রদায় ৷ এদের মধ্যে অনেকেই অতি ধনী ব্যবসায়ী৷
এঁরা সমাজের #প্রভাবশালী মানুষ সমাজের বিভিন্ন স্তরের৷
এঁরা কোনদিন #ভারত ছেড়ে অন্য কোন #ভূখন্ডে থাকার কথা চিন্তা করেননি৷
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
#এডলফ #হিটলারের চিরশত্রু #যোসেফ #স্টালিন। প্রশ্ন হচ্ছে, এডলফ হিটলারকে সবাই চিনি কিন্তু #যোসেফ #স্টালিনকে সবাই #হিটলারের মতো করে চিনে না কেন???
"#History is written by the #winners."
সবাই ধরে নেয় #হিটলার সবচেয়ে নিকৃষ্ট। কিন্তু কজনই বা জানেন যে যোসেফ স্টালিন তার চেয়েও বড় #দুর্ধর্ষ ছিলেন।
হিটলার ১.১ কোটি মৃত্যুর জন্যে দায়ী যেখানে স্টালিন ২ কোটির বেশি মানুষের জীবন কেড়েছেন।
#স্টালিন কে তার #নিজ গার্ডরা পর্যন্ত প্রচন্ড ভয় পেতো। তার চেম্বারে মৃত্যুর বহু পরেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছিলো। কেউই তার চক্ষুশূল হতে চায়তো না।
তাহলে আমরা সবাই #স্টালিন কে #হিটলারের মতই খারাপ চোখে দেখার কথা, কিন্তু #বাস্তবে কি তাই হয়?
না, হয় না। কারণ স্পষ্ট, #স্টালিন যুদ্ধে #জয়ী হয়েছিলো।
খুব #সুন্দর করেই তার #ইতিহাস আড়াল করা হয়েছে। যুদ্ধে জয়ীরা নিজ ইচ্ছা মোতাবেক ইতিহাস #বিকৃত করার ক্ষমতা রাখে।
নিঃসন্দেহে দুইজনই #খারাপ। কিন্তু দুইজনের ব্যাপারেই মানুষের আরো জানা #দরকার।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
প্রায় ৭০০ বছর ফারসি ছিলো বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা।
বাংলা কোনো কালেই এই অঞ্চলের #রাষ্ট্রভাষা ছিলোনা। #বৌদ্ধ আমলে পালি, #হিন্দু #সেন আমলে #সংস্কৃত, #মুসলমান আমলে #ফারসি এবং #ইংরেজ #আমলে #ইংরেজি ছিলো রাষ্ট্রভাষা। প্রায় ৭০০ বছর ফারসি ছিলো বাংলাদেশের #রাষ্ট্রভাষা।
কিন্তু এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাদেশের মানুষের #মাতৃভাষা কেউ কেড়ে নেয়নি এবং সেটা সম্ভবও ছিলোনা।
#মুহাম্মদ #আলী #জিন্নাহ পাকিস্তানের #গভর্নর হিশেবে ১৯ মার্চ ১৯৪৮ সালে পূর্ব #বাংলায় আসেন ১০ দিনের সফরে।
রেসকোর্স ময়দান এই অঞ্চলের জাতীয় ভাষার/প্রাদেশিক ভাষার প্রশ্নে তিনি বলেন:
Whether Bengali shall be the #official #language of this province is a matter for the elected representatives of the people of this province to decide. I have no doubt that this question shall be decided solely in accordance with the wishes of the inhabitants of this province at the appropriate time. ... People of this province to decide what shall be the language of your province. *(1)
অর্থাৎ, এই অঞ্চলের আন্ত-প্রাদেশিক #ভাষা কী হবে তা এই অঞ্চলের #জনগণ ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ করবে। একই কথা তিনি বলেন #ঢাকা #বিশ্ববিদ্যালয়ের #সমাবর্তন অনুষ্ঠানেও।
এরই প্রেক্ষাপটে খাজা #নাজিমউদ্দীন পরিষদে বাংলাকে পূর্ব বাংলার সরকারি ভাষা হিশেবে পাস করিয়ে আইনগত ভিত্তি দেন ৬ এপ্রিল ১৯৪৮ সালে। এই আইন যখন পাস হয় তখনও পশ্চিম বাংলায় বাংলা সরকারি ভাষা হিশেবে মর্যাদা পায়নি। অর্থাৎ, বাংলা ভাষা প্রথমবারের মতো এই অঞ্চলের #জাতীয় ভাষা/প্রাদেশিক ভাষার মর্যাদা পায় পাকিস্তান আমলে!
কিন্তু, পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে জিন্নাহর মত ছিলো উর্দুর পক্ষে। অনেকেই মনে করেন, জিন্নাহর #মাতৃভাষা বুঝি উর্দু ছিলো। আদতে জিন্নাহর মাতৃভাষা ছিলো মহাত্মা গান্ধীর মতো- #গুজরাটি। এমনকি তিনি উর্দু #ভাষা জানতেনও না। তার কাজকর্মের ভাষা ছিলো ইংরেজি।
‘Urdu and only Urdu shall be the state language of Pakistan’ বলে তিনি যেই বক্তৃতা দিয়েছিলেন সেটি পর্যন্ত ইংরেজিতে দিয়েছিলেন, উর্দুতে নয়।
জাতীয় স্বার্থে গুজরাটিভাষী হয়েও #গান্ধী যেমন চেয়েছিলেন ভারতের রাষ্ট্রভাষা হিশেবে #হিন্দিকে, তেমনি জিন্নাহও চেয়েছিলেন #উর্দুকে।
বাংলা ভাষা যে অভিবক্ত #ভারত কিংবা #পাকিস্তানের #রাষ্ট্রভাষা হতে পারে, সেটা কেউ দুঃস্বপ্নেও হয়তো ভাবেনি। অভিবক্ত ভারতের রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে বিতর্ক ছিলো- #উর্দু নাকি #হিন্দি, কোনটি হবে ভারতের #রাষ্ট্রভাষা?
‘#বাংলার #বাঘ’ হিশেবে পরিচিত শেরে বাংলা এ. কে. #ফজলুল #হক মনে করতেন উর্দু হচ্ছে ভারতীয় মুসলমানদের স্বভাবজাত ভাষা। ১৯৩৮ সালের ১ অক্টোবর কলকাতায় অনুষ্ঠিত #নিখিল #ভারত মুসলিম শিক্ষা সম্মেলনে বাংলার প্রধানমন্ত্রী হিশেবে সভাপতির ভাষণে তিনি হিন্দির পরিবর্তে উর্দুকে ভারতের সাধারণ ভাষা (লিংগুয়া ফ্রাঙ্কা) রূপে গ্রহণের প্রস্তাব করেন। *(2)
বাংলাদেশের খাঁটি বাঙ্গালি হয়েও #ফজলুল হক বিয়ে করেছিলেন #অভিজাত উর্দু পরিবারে, সেই হিশেবে তার ঘরের ভাষা ছিলো #উর্দু। তিনি নিজেও স্বচ্ছন্দ্যে উর্দু বলতে পারতেন। #মাওলানা #ভাসানী এবং #শেখ #মুজিবুর রহমানও বেশ ভালো #উর্দু বলতে পারতেন।
যেই জিন্নাহর মৃত্যুতে শেখ মুজিবুর রহমান #হাউমাউ করে কেঁদেছিলেন *(3) সেই জিন্নাহকে বাঙ্গালী পারলে #কবর থেকে তুলে এনে #ফাঁসিতে ঝুলায়! বাঙ্গালীর কাছে জিন্নাহ ‘অপরাধী’ হয়ে আছেন কেবল ‘Urdu and only Urdu shall be the state language of Pakistan’ এই কথাটির জন্য।
অথচ রবীন্দ্রনাথেরা প্রায় একই কথা (Hindi is the only possible national language for inter-provincial intercourse in India) বলা স্বত্তেও তারা #বেখসুর #খালাস পেয়ে যান; এমনকি তারা আবির্ভূত হন বাংলা ভাষার ‘#পয়গম্বর’ হিশেবে!
1. Quaid-i-Azam Mahomed Ali Jinnah Speeches, as governor general of Pakistan 1947-1948. Karachi: Pakistan Publication.
2.বাংলাদেশের ইতিহাস, চতুর্থ খণ্ড, রমেশচন্দ্র মজুমদার।
3. আহমদ ছফার সাক্ষাৎকার, বাংলাবাজার পত্রিকা, ৩১ জানুয়ারি - ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৯।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
"ছবির ছেলেটাকে চেনেন? মাঝখানের জনকে?
বলতে গেলে ঢাকার সবচেয়ে বড় লোক পরিবারের ছেলে ছিল।
তখনকার দিনে যখন ১ম শ্রেণীর অফিসারের বেতন ছিল খুব বেশি হলে ৫০০-৬০০ টাকা, সে এলভিস প্রিসলির গান শোনার জন্য এক ধাক্কায় ১০০০ টাকার রেকর্ড কিনে আনতো। তাদের বাড়িতে হরিণ ছিল, সরোবরে সাঁতার কাটত ধবল রাজহাঁস, মশলার #বাগান থেকে ভেসে আসত দারুচিনির গন্ধ(ডাকে পাখি খোলো আঁখি, এই গানটার #শুটিং হয়েছিল তাদের বাড়িতে)।
জ্বী হ্যা, আমি #মাগফার #উদ্দিন #চৌধুরী #আজাদ এর কথা বলছি।
আজাদ ক্লাস সিক্সে পড়ে, সেন্ট গ্রেগরি। ১৯৬০ এর দশক। আজাদের বাবা আরেকটা বিয়ে করবেন। আজাদের মা বললেন, তুমি #বিয়ে করবে না, যদি করো, আমি একমাত্র ছেলে আজাদকে নিয়ে #বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাব। আজাদের #বাবা আরেকটা #বিয়ে করলে আজাদের মা সাফিয়া তার বালকপুতের হাত ধরে ওই #রাজপ্রাসাদ #পরিত্যাগ করেন এবং একটা পর্ণকুটীরে #আশ্রয় নেন। ছেলেকে #লেখাপড়া শেখান। #আজাদ ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের #আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে #মাস্টার্স পাস করে।
তার বন্ধুরা যোগ দিয়েছে #মুক্তিযুদ্ধে, ফিরে এসেছে আগরতলা থেকে, ট্রেনিং নিয়ে। তার ঢাকায় গেরিলা অপারেশন করে। বন্ধুরা আজাদকে বলল, চল, আমাদের সাথে, অপারেশন করবি। তুই তো #বন্দুক #পিস্তল চালাতে জানিস। তোর আব্বার তো #বন্দুক আছে, পিস্তল আছে, তুই সেগুলো দিয়ে অনেকবার শিকার করেছিস।
#আজাদ বলল, এই জগতে মা ছাড়া আমার কেউ নেই, আর মায়েরও আমি ছাড়া আর কেউ নেই। মা অনুমতি দিলেই কেবল আমি #যুদ্ধে যেতে পারি।
মাকে #আজাদ বলল, মা, আমি কি যুদ্ধে যেতে পারি?
মা বললেন, নিশ্চয়ই, তোমাকে আমার প্রয়োজনের জন্য মানুষ করিনি, #দেশ ও দশের জন্যই তোমাকে মানুষ করা হয়েছে।
আজাদ যুদ্ধে গেল।
দুটো #অপারেশনে অংশ নিল। তাদের বাড়িতে অস্ত্র লুকিয়ে রাখা হলো। গেরিলারা #আশ্রয় নিল।
১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট। ধরা পড়ে ক্র্যাক প্লাটুনের একদল #সাহসী #মুক্তিযোদ্ধা। সেসময় আজাদকেও আটক করা হয়। তাকে ধরে নিয়ে রাখা হলো রমনা থানা সংলগ্ন ড্রাম #ফ্যাক্টরি সংলগ্ন এম.পি হোস্টেলের মিলিটারি টর্চার সেলে।
গরাদের ওপারে দাড়িয়ে থাকা আজাদকে তার মা চিনতে পারেন না। #প্রচণ্ড মারের চোটে চোখমুখ ফুলে গেছে, ঠোঁট কেটে ঝুলছে, ভুরুর কাছটা কেটে গভীর গর্ত হয়ে গেছে।
–“মা, কি করব? এরা তো খুব মারে। স্বীকার করতে বলে সব। সবার নাম বলতে বলে।“
–“বাবা, তুমি কারোর নাম বলোনি তো?
–না মা, বলি নাই। কিন্তু ভয় লাগে, যদি আরও মারে, যদি বলে দেই…
–বাবারে, যখন মারবে, তুমি শক্ত হয়ে থেকো। সহ্য করো। কারো নাম বলো না।
–আচ্ছা মা। ভাত খেতে ইচ্ছে করে। দুইদিন #ভাত খাই না। কালকে ভাত দিয়েছিল, আমি ভাগে পাই নাই।
–আচ্ছা, কালকে যখন আসব, তোমার জন্য ভাত নিয়ে আসব।
সাফিয়া বেগমের ভেতরটা দুমড়ে-মুচড়ে যায়। গায়ে হাত তোলা তো দূরে থাক, ছেলের গায়ে একটা ফুলের টোকা লাগতে দেননি কোনোদিন। সেই ছেলেকে ওরা এভাবে মেরেছে… এভাবে…
মুরগির #মাংস, ভাত, আলুভর্তা আর বেগুনভাজি টিফিন ক্যারিয়ারে ভরে পরদিন সারারাত রমনা থানায় দাড়িয়ে থাকেন #সাফিয়া বেগম, কিন্তু আজাদকে আর দেখতে পাননি। তেজগাঁও থানা, এমপি হোস্টেল, ক্যান্টনমেন্ট-সব জায়গায় খুজলেন, হাতে তখন টিফিন ক্যারিয়ার ধরা, কিন্তু আজাদকে আর খুঁজে পেলেন না।
#ছেলে একবেলা #ভাত খেতে চেয়েছিলেন। মা পারেননি ছেলের মুখে ভাত তুলে দিতে। সেই কষ্ট-যাতনা থেকে পুরো ১৪টি #বছর ভাত মুখে তুলেন নি মা! তিনি অপেক্ষায় ছিলেন ১৪ টা বছর ছেলেকে ভাত খাওয়াবেন বলে। বিশ্বাস ছিলো তাঁর আজাদ ফিরবে। ছেলের অপেক্ষায় শুধু ভাতই নয়, ১৪বছর তিনি কোন বিছানায় শোন নি। শানের মেঝেতে শুয়েছেন #শীত #গ্রীষ্ম কোন কিছুতেই তিনি পাল্টান নি তার এই পাষাণ শয্যা। আর এর মুল কারণ আজাদ রমনা থানায় আটককালে বিছানা পায়নি।
#প্রজন্ম কিংবদন্তি আজাদদের চিনেনা, চিনে হলিউডের অ্যাকশন #চলচ্চিত্র।
ভালো থাকুক জীবনের প্রেমগুলো। ভালো থেকো #কিংবদন্তী।"
[লেখাটি প্রিয় লেখক 'আনিসুল হক' এর "মা" বই থেকে নেওয়া হয়েছে।]
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
একটি ব্যতিক্রমী বাঙালি প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস।
তার নাম হল সাধনা ঔষধালয়,ঢাকা। আজকের দিনে বড় বেমানান এই #প্রতিষ্ঠান।
দোকান বন্ধ। অথচ কর্মচারীদের এখনও বসিয়ে বসিয়ে মাহিনা দেয়। সারা ভারতবর্ষে একটি বিরল ঘটনা।
আজ ফিরে দেখা সেই #ইতিহাস।
১৯০৫ সাল বঙ্গভঙ্গ।
চারিদিকে তখন স্বদেশি আন্দোলনের জোয়ার।
বিদেশি পণ্য বয়কট কর।
দেশিয় শিল্প গড়ে তুলতে নেমে পড়লেন একদল উদ্যোগী #বাঙালি #যুবক।
একের পর এক দেশিয় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠল।
এইচ বোসের কলের গান,কেশতেল, দেলখোশ সুবাস, সি কে সেনের জবাকুসুম, বেঙ্গল পটারি,বেঙ্গল গ্লাস ফ্যাক্টরি, পি এম বাকচির কালি, সুগন্ধি, মোহিনী মিলের কাপড়ের #কারখানা,সেন রেলের #সাইকেল কারখানা এবং আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের #বেঙ্গল #কেমিক্যাল আরো কত #শিল্প।
আর এই পথ ধরে এক #বাঙালি #যুবক গড়ে তুললেন ঢাকায়, সাধনা ঔষধালয়।
নাম তার যোগেশচন্দ্র ঘোষ।
সেই আমলে #কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নের এম এ।
ভাগলপুরে অধ্যাপনার চাকরি ছেড়ে #মাস্টারমশাই আচার্য পি সি রায়ের অনুপ্রেরণায় গড়ে তুললেন আয়ুর্বেদ ঔষধের #কারখানা।
তার নাম হল #সাধনা #ঔষধালয় ঢাকা।
অচিরেই এই প্রতিষ্ঠানের নাম সারাভারতে ছড়িয়ে পড়ল।
#সুভাসচন্দ্র বসু, #শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই প্রতিষ্ঠানের #ওষুধ ব্যবহার করতেন।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জ্বর হলেই এই প্রতিষ্ঠানের ওষুধ খেতেন।
সেইসময় প্রায় চারশোর বেশি শাখা ভারতে ছড়িয়ে পড়েছিল।
পণ্য রফতানি হত #আমেরিকা, #চীন, #ইরাক, #ইরান, আফ্রিকার দেশে।
এবার এল সেই দিন! ১৯৭১ সাল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ।
যোগেশচন্দ্র পরিবারের সকলকে কলকাতায় পাঠিয়ে দিলেন।
শত বলা সত্বেও #বাংলাদেশ ছেড়ে গেলেন না।
বললেন, মরলে এখানেই মরবো।
তবু এদেশ ছেড়ে কোথাও যাবো না।
ফলে যা হবার হল।
১৯৭১ সালের এপ্রিল মাস।
সশস্ত্র খান সেনেরা কারখানায় এলো।
গুলি করে খুন করল যোগেশচন্দ্র ঘোষকে।🙂
তবু #ফ্যাক্টরি বন্ধ হল না।
কারণ সাধনা ঔষধালয়ের প্রডাক্টের চাহিদা তখনও ভারতজুড়ে।
একশো তিরিশটা #দোকান চলছে ভারতে।
কলকাতায় তিরিশটা #শাখা।
দাক্ষারিস্ট,চ্যবনপ্রাশ, সারিবাদি সালসা, জ্বরের #ওষুধ,বিউটি ক্রিম আরো কত প্রডাক্টের তখনও হেভি ডিমান্ড।
৮০ সাল পর্যন্ত #কোম্পানি চার কোটি টাকা লাভ করেছে।
তারপর ২০০৮ থেকে ২০১২ কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায় আধুনিকীকরণের অভাবে।
অনেক দোকান তবু খোলা ছিল।
কিন্তু যোগেশচন্দ্রের অলিখিত #নিয়ম অনুযায়ী কর্মীদের #বেতন দেওয়া বন্ধ হল না।
তাদের চলবে কিভাবে?
সারা ভারতবর্ষে এই ঘটনা এক বিরল দৃষ্টান্ত।
যেখানে মালিকরা #শ্রমিক কর্মচারীদের পি এফ, গ্র্যাচুয়াটির টাকা মেরে দেয় সেখানে যোগেশচন্দ্ররা ব্যতিক্রম তো বটেই।
সব মালিক যদি এরকম হত!
এই কোম্পানির জীবিত একমাত্র বংশধর হলেন শীলা ম্যাডাম।
তিনিই #উত্তরাধিকার সূত্রে বর্তমানে কোম্পানির মালিক।
তিনি #বিবাহ করেননি।
তিনি আধ্যাত্মিকতা নিয়ে থাকেন।
এই কোম্পানির বর্তমানে কিছু দোকান এখনও খোলা আছে।
অনেক ওষুধই নেই।
বিক্রি একরকম নেই।
কর্মচারীরা বলেন আজকের দিনে ৩৪ টাকা কিংবা ৫৫ টাকায় কোন ওষুধ পাওয়া যায়?
দাম বাড়ানো দরকার।
কিন্তু শীলা ম্যাডাম অনড়।
তিনি বলেন অল্প লাভ রেখে #গরীব মানুষের পাশে একটু দাঁড়ালে ক্ষতি কি?
অত টাকা করে কী লাভ?
যতদিন পারে চলুক।
তবু টিমটিম করে জ্বলছে শতবর্ষের বেশি #প্রাচীন #সাধনা #ঔষধালয়।
এখনও #কলকাতা ও রাজ্যের বুকে দু'একটা রঙচটা সাধনা ঔষধালয়ের #বিজ্ঞাপন চোখে পড়ে,
" সাধনা #ঔষধালয়, ঢাকা" একটি #আয়ুর্বেদিক প্রতিষ্ঠান।
কালের নিয়মে একদিন হারিয়ে যাবে এই #প্রতিষ্ঠান।
শুধু জেগে থাকবে এক #দেশপ্রেমিক বাঙালির স্বপ্ন,
"সাধনা ঔষধালয়। "
শ্রদ্ধা ছাড়া আর কিবা জানাতে পারি আপনাকে যোগেশচন্দ্র ঘোষ মহাশয়।
তথ্যসূত্র
#আনন্দবাজার পত্রিকার নিবন্ধ।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
নবাব মুর্শিদকুলি খান
#মুর্শিদকুলি খান ১৬৬০ সালে হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার নাম ছিল সূর্য নারায়ণ মিশ্র। মুর্শিদকুলি খানকে #মুঘল দরবারের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হাজী শফি ইস্পাহানি ক্রীতদাস হিসেবে ক্রয় করেন। সেখানে মুর্শিদকুলি খান #ইসলাম #ধর্ম গ্রহণ করেন এবং তার নাম রাখেন মির্জা হাদি। হাজী শফির কাছে তিনি শিক্ষিত হন। পরে তিনি বিদর্ভ প্রদেশ (বর্তমানে ভারতের মহারাষ্ট্রের পূর্বাঞ্চল) এর দেওয়ান হাজী আব্দুল্লাহ কুরাইশির অধীনে চাকরি নেন। এই সময় মুর্শিদকুলি খান #রাজস্ব আদায়ের
বিশেষ দক্ষতার কারণে, আওরঙ্গজেবের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
১৭০০ সালে #আওরঙ্গজেব মুর্শিদকুলি খানের নাম মীরজা হাদি থেকে পরিবর্তন করে কার্তালাব খান রাখেন এবং বাংলার গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত করেন। সে সময় বাংলার সুবেদার ছিলেন প্রথম বাহাদুর শাহের পুত্র আজিম-উস-শান। আজিম উস শান মুর্শিদকুলি খানের নিয়োগের সন্তুষ্ট ছিলেন না। তিনি বাংলার রাজস্ব দিল্লির ক্ষমতা দখলের জন্য ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মুর্শিদ কুলি খান তৎকালীন #জাহাঙ্গীরনগর, বর্তমান ঢাকায় আসেন এবং রাজস্ব কর্মকর্তা সহ মূঘল কর্মচারীদের নিজের পক্ষে নিয়ে আসেন যা আজিমুশশানকে ক্ষুব্ধ করে।
আজিমুশশান মুর্শিদকুলি খানকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। মুর্শিদকুলি খান হত্যার পরিকল্পনা জেনেও না জানার ভান করেন। আজিমুশশান কর্মকর্তাদের বিদ্রোহের মাধ্যমে মুর্শিদকুলি খানকে হত্যার চেষ্টা করেন যা ব্যর্থ হয়। মুর্শিদকুলি খান এই হত্যার ব্যাপারে আরঙ্গজেবের নিকট চিঠি লিখেন। আরঙ্গজেব রাগান্বিত হয়ে, আজিমুশশানের নিকট চিঠি লিখে এবং বলেন মুর্শিদ কুলি খানের ক্ষতি হলে এর প্রতিশোধ নিবেন এবং এর পরিণতি ভোগ করতে হবে। এতে আজিমুশশান ভীত হয়ে পড়েন এবং মুর্শিদকুলি খানকে বন্ধু হবার প্রস্তাব দেন।
তারপরেও মুর্শিদকুলি খান ঢাকায় নিজেকে অনিরাপদ বোধ করেন এবং বাংলার সুবা অফিস টি ঢাকা থেকে মকসুদাবাদ যা বর্তমান মুর্শিদাবাদের স্থানান্তর করেন, আজিমুশশানের অনুমতি ছাড়াই। ঐতিহাসিকদের মধ্যে মুর্শিদকুলি খান এ কাজ সহজে করতে পেরেছিলেন কারণ আওরঙ্গজেবের সমর্থন ছিল। ১৭০২ সালে মুর্শিদকুলি খান বিজাপুরে যান, আরঙ্গজেবের সাথে দেখা করতে এবং বাংলার রাজস্ব প্রদান করেন। এতে আওরঙ্গজেব খুশি হয়ে তাকে #মুর্শিদকুলি উপাধি দেন এবং #মকসুদাবাদের নাম পরিবর্তন করে মুর্শিদাবাদ রাখার অনুমতি দেন।
তার এক বছর পরে ১৭০৩ সালে আরঙ্গজেব আজিমুশশানকে বিহারে স্থানান্তরিত করেন এবং ফররুকশিয়ারকে বাংলার সুবাদার করেন। #ফররুকশিয়ার নাম মাত্র বাংলার সুবেদার ছিলেন। এ সময় বাংলার একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে ওঠেন মুর্শিদকুল খান। ১৭০৪ সালে মুর্শিদকুলি খান প্রথম মুদ্রা জারি করেন।
১৭০৭ সালে আরঙ্গজেবের মৃত্যু হলে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে। #দিল্লি দখল করেন তার পুত্র আজম শাহ কিন্তু আজম শাহ আরঙ্গজেবের অন্য পুত্র মোয়াজ্জেমের (প্রথম বাহাদুর শাহ) নিকট পরাজিত হলে #মুঘল সম্রাট হন প্রথম বাহাদুর শাহ।
আজিমুশশান প্রতিশোধ নিতে তার পিতা প্রথম বাহাদুর শাহ কে প্রভাবিত করেন এবং মুর্শিদকুলি খান কে 1708 সালে বাংলা থেকে সরিয়ে দাক্ষিণাত্যের দেওয়ানী দেন।
কিন্তু ১৭১০ সালে আজিমুশশান দিল্লির অভিজাতিদের সমর্থনের উদ্দেশ্যে মুর্শিদকুলি খান কে পুনরায় বাংলার দেওয়ানি করে ফিরিয়ে আনেন। যদিও তাতে তার কোন লাভ ঘটে না। কারণ ১৭১২ সালে তার পিতা প্রথম বাহাদুর শাহ মৃত্যুবরণ করলে মোঘল সম্রাট হন জাহান্দার শাহ। জাহান্দার শাহ অল্প সময়ের জন্য ক্ষমতায় ছিলেন। ১৭১৩ সালে জাহান্দার শাহের মৃত্যু হলে দিল্লির ক্ষমতায় আসেন বাংলার সুবেদার ফররুকশিয়ার। ১৭১৬ সালে ফররুকশিয়ার মুর্শিদকুলি খানকে জাফর খান উপাধি দেন এবং বাংলার সুবেদার নিযুক্ত করেন। এই সময় সম্রাট ফররুকশিয়ার নামমাত্র মুঘল সম্রাট থাকেন, প্রকৃত ক্ষমতা চলে যায় দরবারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের হাতে মূলত সৈয়দ ভাইদের হাতে। এ সময় মুঘল সাম্রাজ্যে বিশৃঙ্খলা পরিবেশ তৈরি হয়।
প্রকৃত মুঘল সম্রাট না থাকায় 1717 সালে মুর্শিদকুলি খান নিজেকে বাংলার নবাব হিসেবে ঘোষণা দেন এবং বাংলার রাজধানী ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত করেন। তখনই মুর্শিদকুলি খান হয়ে ওঠেন বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব। বাংলা বিহার, উড়িষ্যার একচ্ছত্র অধিপতি হিসেবে শাসন করতে থাকেন। তিনি ১৭১৭ থেকে ১৭২৭ সাল মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বাংলার স্বাধীন নবাব ছিলেন।
অবকাঠাম:
মুর্শিদকুলি খান দুঘরিয়া অঞ্চলে একটি প্রাসাদ নির্মাণ করেন, একটি দেওয়ান খানা, বিদেশি পর্যটকদের জন্য সরাইখানা ও মসজিদ নির্মাণ করেন। ১৭২০ সালে তিনি টাকশাল নির্মাণ করেন। ১৭২৪ সালে তিনি কাটরা মসজিদ তৈরি করেন যেখানে তার মৃত্যুর পরে তার ইচ্ছা অনুযায়ী তাকে সিঁড়ির নিচে সমাহিত করা হয়।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
ভারতের বাইরের #প্রাচীনতম এবং বৃহত্তম হিন্দু মন্দিরগুলির মধ্যে একটি, #ইন্দোনেশিয়ার 9ম শতাব্দীর প্রম্বানান মন্দিরটি রামায়ণের #মহাকাব্যের চিত্রিত ত্রাণ দিয়ে সজ্জিত।
#সনাতন ধর্মের ত্রিমূর্তি নিবেদিত - ভগবান ব্রহ্মা, #বিষ্ণু এবং #শিব। মন্দিরটি মূলত #হিন্দু সঞ্জয় রাজবংশের শাসনামলে 850 খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়েছিল।
শুধুমাত্র একটি স্থাপত্যের কীর্তি ছাড়াও, মন্দিরটি একটি সমৃদ্ধ এবং জটিল #ইতিহাস সহ একটি রহস্যময় #সাংস্কৃতিক স্থান।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #বাংলাদেশী
@BengaleeBabu @Bangladesh@mstdn.social @bengali_convo @mastindia এসব বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারবো না। আমাগো দ্যেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বানাইছে। কিছু কইলে গেরেপতার হওয়ান লাগে। আপনার কিছু জানার থাকলে পার্সোনালি জানাতে পারবো কিন্তু পাব্লিকালি সম্ভব না। আমাদের কথা বলার ক্ষমতা নাই আর। দুঃখিত।
@BengaleeBabu @Bangladesh@mstdn.social @bengali_convo @mastindia খন্দকার মোশতাক মুক্তিযোদ্ধা নয় পাকিস্তানের দালাল ছিল। বিস্তারিত পরে লিখতেছি।
Bengali, the seventh most spoken language in the world, the first Asian language that was awarded the Nobel Prize in literature, and the only language in the world that led to the creation of a nation, that of Bangladesh! #BengalTheBeautiful
নাম: পঞ্চতন্ত্র
লেখক: সৈয়দ মুজতবা আলী
সারা দুনিয়া যেন ভ্রমণ করে আসলাম দুই খন্ডের পঞ্চতন্ত্র পড়ে।
রম্যরচনায় যার মৌলিক অবদান সে #সৈয়দ #মুজতবা #আলী এবং রম্যরচনায় একমাত্র সেরা বই '#পঞ্চতন্ত্র'। কী নেই এই বইতে!! সাহিত্যের প্রতিটি শাখার স্বাদ পাবে পাঠক এই বই পড়ে।
বহুভাষাবিদ, তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের গবেষক, কবিগুরুর অনুরাগী, চরম বিনয়ী, যে আমাদের বিশ্বের নাগরিক করে তুলেছে, বহুভাষা শিখতে অনুপ্রাণিত করেছে সে আমার প্রিয় #লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী।
আমাকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করেছে তার লেখা, প্রকৃত সুখ কাকে বলে তা পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে। বিশেষ করে বহুভাষা শেখার অনুপ্রেরণা একমাত্র তার লেখা থেকে পেয়েছি। এখন আমার জীবনের দ্বিতীয় সেরা শখ #ভাষা শেখা। ভাষা শেখার মত দুর্বোধ্য বিষয়কে আমার জন্য সরল করে দিয়েছে সৈয়দ #মুজতবা আলী।
আমি আজীবন কৃতজ্ঞ বাংলা সাহিত্যের ৫ জন লেখকঃ সৈয়দ মুজতবা আলী, #বিভূতিভূষণ #বন্দ্যোপাধ্যায়, #সত্যজিৎ রায়, #সুনীল #গঙ্গোপাধ্যায় এবং #হুমায়ুন আজাদ এর প্রতি। উনারা আমাকে চরম অন্ধকার থেকে বের করে আলোকিত, পুলকিত করছে প্রতি প্রাতে সূর্যের মতো।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
#সোলারপাওয়ার 😂 😅
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
বাংলাদেশের তুষারপাত বনাম ভিনদেশের তুষারপাত।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
পড়ে গিয়েছো?
উঠে দাঁড়াও।
#মোটিভেশন #উক্তি #motivation
bengali_convo@a.gup.pe
@masindia
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী
"সকল বাঙালী এক হও, বাংলাতেই ফেডিভার্স সাজাও"
It's an unofficial account which spread Bangla language & culture on Fediverse. All toots are collected from different place like Quora, Facebook, Newspaper, Blog etc. All Bengali people welcome who living on different place in the world.
টুট করার সময় এই গ্রুপকে মেনশান করুন(+ বাদে):
@+bengali_convo@a.gup.pe
@+masindia@a.gup.pe
https://buddyverse.xyz/ এই ইন্সট্যান্স টি বাঙালি @mitexleo ভাই চালু করেছে। এখানে সবাই জয়েন করতে পারেন।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
Old Account: @Bangladesh
Originally joined mastodon in 2019